মঙ্গলবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ

মঙ্গলবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ

আজ ভোটগ্রহণ দুই রাজ্যে। বিজেপির সম্ভাবনা কেমন! সবচেয়ে ভালো ফলাফল ভারতীয় জনতা পার্টির হবে। মিজোরামে আমাদের পার্টি ছোট আছে; বাড়ছে। এবারে ভোট বাড়বে, আমরা এগবো। বাকি জায়গায় তো আমরা জিতব। কর্মীরা লড়াই করছেন, নেতারা পরিশ্রম করছেন, প্রধানমন্ত্রী নিজে দেখছেন। অনেকে অনেক কথা বলছেন। শেষ হাসিটা আমরাই হাসবো।



নওশাদ ডায়মন্ড হারবারে। আখেরে লাভ তো বিজেপির? উনি কি করবেন তা তো আমি বলতে পারি না। ওনার মনে হয়েছে উনি অভিষেককে টক্কর দেবেন। করতেই পারেন। বিজেপি তার সংগঠন তার কর্মীদের নিয়ে লড়াই করবে। আমাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কে এক হবেন কেউ দুই হবেন তা তো আমাদের হাতে নেই। আমরা এক আছি আমরা লড়াই করব; এটা ঠিক আছে।

আরও পড়ুনঃ মিলল না জামিন, ফের সাতদিনের ইডি হেফাজত বালুর


বিশ্বভারতীর ফলক বিতর্ক। বিশ্বভারতীর অনর মনোভাবের পরেও বিজেপির রাজ্য সভাপতি ও বিরোধী দলনেতা বলেছেন আরো একবার ভেবে দেখা উচিত।এব্যাপারে আমাদের কিছু করার নেই। কিছু রীতি কিছু পদ্ধতি থাকে। এটা তো আর কেউ একজন বসে করছেন না! একটা কমিটি আছে তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে এটা করে থাকেন। আমরাও বলেছিলাম রবীন্দ্রনাথের নাম থাকলে ভালো হয়। কারণ তাঁর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। উনার হাতেই তৈরি। আমরা আবেদন করেছি; যারা চিন্তা-ভাবনা করছেন, তারা ভাববেন।



বাঘনাপাড়ায় অনুপমের বিতর্কিত বিজয়া মন্তব্য রাজনীতিতে এমন কথা সবাই বলে। উনি সর্বভারতীয় নেতা। উনি যেটা বলেছেন, ভেবে বলেছেন। যদি ঠিক না হয় ওখানকার নেতৃত্ব দেখবেন; রাজ্য নেতৃত্ব ও আছে। তারা দেখবেন বক্তব্য সঠিক কিনা না হলে, ওনার সঙ্গে কথা বলবেন।



নিজের নামে কোন স্টেডিয়াম করিনি। নিজের নামে কোন রেল চালাইনি : মুখ্যমন্ত্রী। উনি স্টেডিয়াম করবেন কি করে? কোথায় স্টেডিয়াম করেছেন! উনি রেলের জন্য কটা কি করেছেন ?? শুধু মহিলা স্পেশাল চালিয়ে ভোট নিয়েছেন। শুধু পাথর লাগিয়েছেন এখানে ওখানে। রেলের কটা প্রজেক্ট শুরু হয়েছে উনার আমলে? সবচেয়ে বেশি পাথর উনি লাগিয়েছেন কিন্তু একটাও শেষ করেননি।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেন: আমরা শুরু করি, আমরাই শেষ করি। আর এরা শুরুও করতে পারেন না শুধু পাথর লাগান।


একশো দিনের পাওনা টাকা নিয়ে ফের সরব মুখ্যমন্ত্রী। রাস্তায় রাস্তায় বিক্ষোভ দেখালে টাকা পাওয়া যায় না। সময় মতো টাকা খরচ করে হিসাব দিতে হয়। অন্যান্য ডিপার্টমেন্টে টাকা পড়ে আছে কাজ করতে পারছে না। কারণ এদের কাছে কোন প্ল্যান নেই, আর সেখানে কাটমানি পাওয়া যায় না। যেখানে কাটমানি পাওয়া যায় সে টাকা খরচাও করেন আর হিসাবও দেন না। খাদ্য দপ্তর এর সিএজি রিপোর্ট দেখুন! কত বছর ধরে হিসাব নেই। বড় দুর্নীতি হয়েছে.. দেখা উচিত। তারপর হিসাব নিয়ে টাকা দেওয়া উচিত।



সব করে দিয়েছেন কথায় কথায় বলেন মোদীজি: মুখ্যমন্ত্রী। মনে আছে তো তাই “সব কা সাথ সব কা বিকাশ।” যারা পরিবারের বিকাশ করেছেন, নিজেদের ভাই ভাইপোর বিকাশ করেছেন। তারা কোন মুখে এ কথা বলেন? মোদীজি সারা বিশ্বের নেতা হয়ে গেছেন। আর বিশ্ব নেত্রীর স্লোগান দিয়েও বাংলার বাইরে পা রাখতে পারলেন না। গুঠিয়ে গেল সব দোকান। মোদির সঙ্গে তুলনা করবেন না, যেখানে আছেন সেখানেই থাকুন। আপনার যা উচ্চতা সেটা সবাই জেনে গেছে।



মাছের তেলে মাছ ভাজছে কেন্দ্রীয় সরকার: মুখ্যমন্ত্রী।
কোথায় তুলল ? অন্য রাজ্য থেকে মাল তৈরি হয়ে এসে এখানে বিক্রি হচ্ছে। যা জিএসটি দিচ্ছে অন্য রাজ্য তার ধারে কাছে তো পৌঁছতে পারেন না। কোন প্রোডাকশন নেই এরাজ্যে। বাইরে থেকে মাল এসে এখানে বিক্রি হচ্ছে। আর ট্যাক্স পাচ্ছেন আপনারা। কোন কিছু এক্সপোর্ট করতে পারছেন না। যা হতো সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। সুতরাং আপনার টাকা বলে কিছু নেই। জনগণ এখানে কিনছে সারা দেশের মানুষ যেমন কেনে ট্যাক্স চাই। আর এখানকার উন্নয়ন এবং সাধারণ মানুষের প্রয়োজন তার সমস্ত টাকাই কেন্দ্র দিচ্ছে। এ রাজ্যের বাজেটে গত ১২ বছরে কেন্দ্রের যোগদান শুধু বেড়েছে। রাজ্যের সঙ্গে ফারাক শুধু বেড়েছে। কেন্দ্র যদি টাকা না দেয় এখানকার লোক না খেয়ে মরবে। কোন উন্নয়ন হবে না।



আরো সাত দিনের ইডি হেফাজত জ্যোতি প্ৰিয় মল্লিকের। সবে তো শুরু। বাকিরা সব যেমন আছে জেলে তারা দেখুন কি হয়। অনেক দূর যাবে, বিরাট দুর্নীতি হয়েছে। তার তো সাজা পেতেই হবে অনেক নতুন লোক আসছে নতুন তথ্য আসছে অপেক্ষা করুন।

en.wikipedia.org