মানিকের বিরুদ্ধে দুপুর ২টোর মদ্ধ্যে সিবিআইয়ের রিপোর্ট তলব বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

এবার নিয়োগ মামলায় সিবিআইয়ের নয়া অফিসার নিয়োগ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

নিয়োগ দূর্নীতি মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে তদন্ত কত দূর এগোল? সিবিআইয়ের কাছে তার রিপোর্ট চাইলেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিত্‍ গঙ্গোপাধ্যায়। সোমবার দুপুর ২টোর মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে হবে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে। প্রাথমিকের মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, মানিককে গ্রেফতার করতে পারবে না সিবিআই।

আরও পড়ুনঃ

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ, শীর্ষ আদালত গ্রেফতারিতে ‘না’ করলেও তদন্ত বন্ধ করার নির্দেশ দেয়নি। সেই কারণেই সিবিআইয়ের কাছে তদন্তের অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন তিনি। আজ দুপুর ২টোর মধ্যে সিবিআইয়ের রিপোর্ট দেখতে চেয়েছেন বিচারপতি।

 

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল তত্‍কালীন পর্ষদ সভাপতি মানিকের বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়। এ ছাড়াও, মানিকের বিরুদ্ধে ওএমআর শিট নষ্ট করার অভিযোগও রয়েছে। ২০১৪ সালে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের মামলায় ওএমআর শিট নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছিল। কার নির্দেশে তা নষ্ট করা হয়েছিল, কী ভাবে তা নষ্ট করা হয়েছিল, তা জানতে চেয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মানিককে আদালতে হলফনামা জমা দিতে বলেছিলেন। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল তত্‍কালীন পর্ষদ সভাপতি মানিকের বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়। এ ছাড়াও, মানিকের বিরুদ্ধে ওএমআর শিট নষ্ট করার অভিযোগও রয়েছে। ২০১৪ সালে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের মামলায় ওএমআর শিট নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছিল। কার নির্দেশে তা নষ্ট করা হয়েছিল, কী ভাবে তা নষ্ট করা হয়েছিল, তা জানতে চেয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মানিককে আদালতে হলফনামা জমা দিতে বলেছিলেন।

 

মানিকের কন্যা তাঁর হয়ে সেই হলফনামা আদালতে জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু তা গ্রাহ্য হয়নি। পরে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, হলফনামা দিতে সশরীরে আদালতে যান মানিক। বর্তমানে তিনি প্রেসিডেন্সি জেলে রয়েছেন। নিয়োগ মামলায় মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্য এবং তাঁদের পুত্র শৌভিক ভট্টাচার্যকেও হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল। কিছু দিন আগে শতরূপা জামিন পেয়েছেন। শৌভিকের জামিন এখনও আদালতে মঞ্জুর হয়নি। মানিকের কন্যা তাঁর হয়ে সেই হলফনামা আদালতে জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু তা গ্রাহ্য হয়নি। পরে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, হলফনামা দিতে সশরীরে আদালতে যান মানিক। বর্তমানে তিনি প্রেসিডেন্সি জেলে রয়েছেন। নিয়োগ মামলায় মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্য এবং তাঁদের পুত্র শৌভিক ভট্টাচার্যকেও হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল। কিছু দিন আগে শতরূপা জামিন পেয়েছেন। শৌভিকের জামিন এখনও আদালতে মঞ্জুর হয়নি।

en.wikipedia.org