Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
বিশ্বের শীর্ষ ধনীরাও দিচ্ছেন মন্দার অশনিসংকেত। 

বিশ্বের শীর্ষ ধনীরাও দিচ্ছেন মন্দার অশনিসংকেত

বিশ্বের শীর্ষ ধনীরাও দিচ্ছেন মন্দার অশনিসংকেত

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বিশ্বের শীর্ষ ধনীরাও দিচ্ছেন মন্দার অশনিসংকেত। শুধু উন্নয়নশীল নয়, বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতেও এখন মন্দার পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে উন্নত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো যেভাবে নীতি সুদহার বৃদ্ধি করছে, তার জেরে এসব দেশের অর্থনীতি গতি হারাচ্ছে।

এরই মধ্যে বছরের মাঝামাঝি একাধিক প্রান্তিকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশের জিডিপি সংকুচিত হয়েছে। অর্থনীতিবিদ থেকে শুরু করে ব্যবসায়ীরাও আশঙ্কা করছেন, উন্নত দেশগুলো দীর্ঘমেয়াদি মন্দার কবলে পড়তে যাচ্ছে।

এদিকে, বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী এলন মাস্ক, জেফ বেজোস—সবাই যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন মন্দা নিয়ে সতর্কবাণী দিয়েছেন। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য ইনসাইডার মন্দা নিয়ে দেশটির শীর্ষ ধনীরা কী ভাবছেন, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

প্রতিবেদনে এই শীর্ষ ধনীরা নীতি সুদহার বৃদ্ধি থেকে শুরু করে চীনের বিভিন্ন শহরে লকডাউনের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছেন।

এলন মাস্ক, সিইও, টেসলা, টুইটার

সম্প্রতি টুইটারের মালিকানা হাতে পাওয়া এই ধনী মনে করেন, আগামী এক বা দুই বছর বিশ্ব অর্থনীতিতে গুরুতর মন্দা দেখা দেবে। খোলামেলাভাবে তিনি বলেছেন, ভবিষ্যৎ অর্থনীতির চিত্র ভালো ঠেকছে না। বিশেষ করে আমাদের মতো যেসব কোম্পানি বিজ্ঞাপনের ওপর বেশি নির্ভরশীল, তাদের অবস্থা ভালো যাবে না।

জেফ বেজোস, নির্বাহী চেয়ারম্যান, অ্যামাজন

জেফ বেজোস বলেছেন, অর্থনীতি এ মুহূর্তে ভালো অবস্থায় নেই। অর্থনীতির গতি কমে যাচ্ছে, অনেক খাতেই কর্মী ছাঁটাই হচ্ছে। এখনো আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে মন্দার কবলে পড়িনি, কিন্তু আশঙ্কা হচ্ছে, শিগগিরই আমরা মন্দার কবলে পড়ব। সে জন্য পরামর্শ, ঝুঁকি যতটা সম্ভব হ্রাস করা যায়, তার চেষ্টা করতে হবে। সেই সঙ্গে ভালো সময়ের অপেক্ষায় থাকার পাশাপাশি খারাপ সময়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

আরও পড়ুন – ঘরোয়া ক্রিকেটে রানের বিশ্বরেকর্ড ভারতে

তাঁর মতে, অর্থনীতির যে সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে, তাতে সংকটের জন্য প্রস্তুত থাকা ভালো।

কেন গ্রিফিন, সিইও, সিটাডেল

তিনি মনে করেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ যেভাবে নীতি সুদহার বৃদ্ধি করছে, তাতে বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাবে। ফলে ২০২৩ সালের মধ্যভাগের পরপর যুক্তরাষ্ট্রে মন্দা হবে না, এটা বিশ্বাস করা কঠিন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top