এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্স অফিসারদের বৈঠকে ডাকল রাজ্য সরকার

পুজোর আগে ডেঙ্গি পরিস্থিতি সামাল দিতে আজ জরুরি ভিত্তিতে নবান্নে বৈঠক
রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত অব্যাহত। আর এবার এই সংঘাতের মাঝেই রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্য়ালয়ের ফিনান্স অফিসারদের বৈঠক ডাকল রাজ্য সরকার। নবান্নে (Nabanna) বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্স অফিসারদের বৈঠক ডাকল রাজ্য সরকার। বৈঠকে হাজির থাকার নির্দেশ উচ্চ শিক্ষা দফতরের। রাজ্যের ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়কে চিঠি পাঠাল শিক্ষা দফতর। সূত্রের খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থেই আগামী বুধবার এই বৈঠক ডাকা হয়েছে।
রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের মধ্যেই এবার নবান্নে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্স অফিসারদের বৈঠক ডাকল রাজ্য সরকার। আগামী বুধবার বেলা সাড়ে ১২টায় বৈঠকে হাজির থাকার নির্দেশ দিয়ে রাজ্যের ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়কে চিঠি পাঠাল উচ্চ শিক্ষা দফতর। রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থায় রাজ্যপালের হস্তক্ষেপের অভিযোগ করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অর্থনৈতিক অবরোধ তৈরির হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে HRMS প্রকল্প চালুর লক্ষ্যে ফিনান্স অফিসারদের বৈঠকে ডাকল নবান্ন। উচ্চশিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থেই আগামী বুধবার ওই বৈঠক ডাকা হয়েছে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে HRMS প্রকল্প চালুর বিরোধিতায় সরব হয়েছে JUTA- সহ একাধিক শিক্ষক সংগঠন। তাদের অভিযোগ, এই প্রকল্প চালু হলে DDO হবেন উচ্চশিক্ষা দফতরের কোনও আধিকারিক, যা বিশ্ববিদ্যালয় আইনের পরিপন্থী। এমনকী বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে HRMS প্রকল্প চালু আটকাতে প্রয়োজনে আইনত পদক্ষেপও করা হতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে শিক্ষক সংগঠনগুলির একাংশ।
এর আগে অর্থনৈতিক অবরোধের হুঁশিয়ারি দেন মুখ্যমন্ত্রী। ইঙ্গিত করেন, রাজ্যপাল নিযুক্ত উপাচার্যদের বেতন বন্ধ করে দিতে পারেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “টাকা দেব আমরা। পলিসি করব আমরা। আর আপনি খবরদারি করবেন। সব পলিসি ঠিক করে রাজ্য সরকার, আপনি নন। আপনি যদি কলেজ ও বিশ্ববিদ্য়ালয়ে খবরদারি করেন, আর কোনও বিশ্ববিদ্যালয় আর কলেজ যদি আপনার কথা শুনে চলে, আমি কিন্তু অর্থনৈতিক বাধা তৈরি করব। এখানে টিট ফর ট্য়াট। কোনও কমপ্রোমাইজ নয়। দেখি আপনি কোন কলেজের শিক্ষকদের মাইনে দেন? কোন বিশ্ববিদ্য়ালয়ের শিক্ষকদের মাইনে দেন?’’ ডাকল নবান্ন। উচ্চশিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থেই আগামী বুধবার ওই বৈঠক ডাকা হয়েছে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে HRMS প্রকল্প চালুর বিরোধিতায় সরব হয়েছে JUTA- সহ একাধিক শিক্ষক সংগঠন। তাদের অভিযোগ, এই প্রকল্প চালু হলে DDO হবেন উচ্চশিক্ষা দফতরের কোনও আধিকারিক, যা বিশ্ববিদ্যালয় আইনের পরিপন্থী। এমনকী বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে HRMS প্রকল্প চালু আটকাতে প্রয়োজনে আইনত পদক্ষেপও করা হতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে শিক্ষক সংগঠনগুলির একাংশ।