রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে রাতের অন্ধকারে সিকিম থেকে ঢুকছে লক্ষ লক্ষ টাকার বেআইনী মদ

রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে রাতের অন্ধকারে সিকিম থেকে ঢুকছে লক্ষ লক্ষ টাকার বেআইনী মদ। ভিন রাজ্য সিকিম থেকে এ রাজ্যে রাতের অন্ধকারকে হাতিয়ার করে ঢুকছে বেআইনী মদ। আবগারি দপ্তরের অভিযানে পাঁচ লক্ষ টাকার ভিন রাজ্য সিকিম থেকে আসা বেআইনী মদ বাজেয়াপ্ত। জানা গিয়েছে গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে শিলিগুড়ি শহরতলী থেকে কিছুটা দূরে মিরিক মহকুমার থার্বু চা বাগান এলাকায় অভিযান চালায় আবগারি দপ্তর।

আরও পড়ুন – এবার বিজেপি গতবারের থেকে বেশি আসনে জয় পাবে, আত্মবিশ্বাসী হিমন্ত বিশ্বশর্মা

আবগারি দপ্তরের জলপাইগুড়ি ডিভিশনের কাছে খবর ছিল রাতের অন্ধকারে এই চা বাগান এলাকায় সিকিম থেকে বেআইনের রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে চোরা পথে মদের কারবার চলে। সেমত রাত গভীর হতেই আবগারি দপ্তরের কর্মী ও অধিকারিকেরা ওঠ পেতে একটি সন্দেহ জনক বোলেরো পিক আপ গাড়িকে আটক করে। রাত ৩টা ১৫নাগাদ সন্দেহজনক সিকিম নম্বরের গাড়ীটিকে আটক করে তল্লাশী চালাতেই বেরিয়ে আসে শতাধীক কার্টনে ভর্ত্তি সিকিম থেকে বেআইনি ভাবে আসা নামি দামি ব্র্যান্ডের মদ।

 

বিয়ার, ভোটকা সমেত ১৫৫ কার্টন ভর্ত্তি হরেক রকমের সুরার সাজানো রয়েছে থরে থরে। এই থরে থরে সাজানো ১৫৫টি কার্টন ভর্তি মদের কোনো বৈধ নথি মেলেনি বলে জানান আবগারি দপ্তরের জলাপাইগুড়ি ডিভিশনের অতিরিক্ত কমিশনার সুজিত দাস। তিনি বলেন আবগারি দপ্তরের কাছে গোপন সূত্রে সে খবর ছিল। সেমত আবগারি বিভাগের এক অফিসার সুমন লামা ইয়ালমোর নেতৃত্বে একটি দল অভিযানে নামে। ৫ লক্ষ ২৫হাজার টাকার বেআইনি ভাবে ঢোকা মদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে তদন্ত কারী দলের আভাস পেয়েই পালিয়ে যায় চালক। এই মদ সিকিম থেকে রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে সম্পূর্ণ বেআইনীভাবে এ রাজ্যে নিয়ে আসা হয়।

 

উল্লেখ্য, রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে রাতের অন্ধকারে সিকিম থেকে ঢুকছে লক্ষ লক্ষ টাকার বেআইনী মদ। ভিন রাজ্য সিকিম থেকে এ রাজ্যে রাতের অন্ধকারকে হাতিয়ার করে ঢুকছে বেআইনী মদ। আবগারি দপ্তরের অভিযানে পাঁচ লক্ষ টাকার ভিন রাজ্য সিকিম থেকে আসা বেআইনী মদ বাজেয়াপ্ত। জানা গিয়েছে গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে শিলিগুড়ি শহরতলী থেকে কিছুটা দূরে মিরিক মহকুমার থার্বু চা বাগান এলাকায় অভিযান চালায় আবগারি দপ্তর।