আমাকে কেউ কিডন্যাপ করে নি, নিজেই থানায় এসে জানালেন বিজেপি নেতা । আমাকে কেউ কিডন্যাপ করে নি ,আমি ব্যক্তিগত কারণে বাড়ির বাইরে ছিলাম। সশরীরে জয়নগর থানায় এসে জানালেন বিজেপি নেতা বামদেব মন্ডল। বকুলতলা থানার অন্তর্গত মায়া হাউরি অঞ্চলের গাজীর ধ্বল গ্রামের বাসিন্দা এবং মায়া হাউরি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্য বামদেব মন্ডল গত রবিবার তার কাকার মরদেহ নিয়ে জয়নগর থানার অন্তর্গত গড়ের হাট শ্মশানে দাহ করতে আসেন।
অভিযোগ, ওইদিন গড়ের হাট শ্মশান থেকে বামদেবকে কিডন্যাপ করে একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় তৃণমূল কংগ্রেসের লোকজন। বিষয়টি নিয়ে বিজেপির বারুইপুর জেলা পার্টি অফিসে সাংবাদিক বৈঠক করেন বিজেপি নেতা সুনীপ দাস।
অপরদিকে বামদেব মন্ডল বকুলতলা থানায় অভিযোগ করেন যে তিনি বিজেপি দল থেকে তৃণমূল দলে যোগ দেওয়ায় সন্তানসহ স্ত্রীকে বিজেপির লোকজন তুলে নিয়ে গেছে।এদিকে বিজেপি দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক কে ঘিরে শুরু হয় নানান রাজনৈতিক জল্পনা । আর সেই জল্পনার ইতি টানতে বুধবার জয়নগর থানায় সশরীরে হাজির হন মায়াহাউড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্য বামদেব মন্ডল।
আর ও পড়ুন প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সামনে বিক্ষোভ অভিভাবকদের
তিনি জয়নগর থানার আই সি কে লিখিতভাবে জানান যে তাকে কেউ কিডন্যাপ করে নি, তিনি নিজে থেকেই ব্যক্তিগত কারণে বাড়ির বাইরে ছিলেন।এদিন বিজেপি দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আমি দল পরিবর্তন করেছি বলেই বিজেপি দল থেকে আমার স্ত্রী ও পুত্র কে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে।
আমি চাই তাদের সসম্মানে ফিরিয়ে দেওয়া হোক। জয়নগর ১ নং ব্লক যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি তুহিন বিশ্বাস বলেন, বামদেব মন্ডল আমাদের দলে নিজে থেকেই এসে যোগদান করেছে।তাকে কিডন্যাপ করা হয়েছে ,এমন অভিযোগ সম্পূর্ন মিথ্যা,উদ্যেশ্য প্রণোদিত।
উল্লেখ্য, আমাকে কেউ কিডন্যাপ করে নি, নিজেই থানায় এসে জানালেন বিজেপি নেতা । আমাকে কেউ কিডন্যাপ করে নি ,আমি ব্যক্তিগত কারণে বাড়ির বাইরে ছিলাম। সশরীরে জয়নগর থানায় এসে জানালেন বিজেপি নেতা বামদেব মন্ডল। বকুলতলা থানার অন্তর্গত মায়া হাউরি অঞ্চলের গাজীর ধ্বল গ্রামের বাসিন্দা এবং মায়া হাউরি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্য বামদেব মন্ডল গত রবিবার তার কাকার মরদেহ নিয়ে জয়নগর থানার অন্তর্গত গড়ের হাট শ্মশানে দাহ করতে আসেন।
অভিযোগ, ওইদিন গড়ের হাট শ্মশান থেকে বামদেবকে কিডন্যাপ করে একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় তৃণমূল কংগ্রেসের লোকজন। বিষয়টি নিয়ে বিজেপির বারুইপুর জেলা পার্টি অফিসে সাংবাদিক বৈঠক করেন বিজেপি নেতা সুনীপ দাস।অপরদিকে বামদেব মন্ডল বকুলতলা থানায় অভিযোগ করেন যে তিনি বিজেপি দল থেকে তৃণমূল দলে যোগ দেওয়ায় সন্তানসহ স্ত্রীকে বিজেপির লোকজন তুলে নিয়ে গেছে।এদিকে বিজেপি দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠক কে ঘিরে শুরু হয় নানান রাজনৈতিক জল্পনা । আর সেই জল্পনার ইতি টানতে বুধবার জয়নগর থানায় সশরীরে হাজির হন মায়াহাউড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্য বামদেব মন্ডল।