ভাবমূর্তি থাকে যে কোন রাজনৈতিক দলের । মানুষ যেটা দেখার দেখেছেন , যা করার ঠিক সময় করবেন । আদালতের বিষয় । অভিযোগ ভিত্তি তে ডেকে পাঠিয়েছিল । এখন যেটা মনে হয়েছে , তাই ছাড় দিয়েছে পার্থ বাবু দলের উদ্দেশে বলেছেন । দলের কেউ চায় পাবেন না । এটার ব্যাখা এটাই । মোদির দূত সুভ্রামনিয়াম স্বামী – এই সব বলে বামরা শূন্য । কেন এসেছিলেন তা উনি বলতে পারবেন । আমরা জানি না । অনুব্রত একটা মুখ । একটা সাপলাইয়ার । দলের নির্দেশ করেছেন ।
আরও পড়ুন – ১০ গ্রাম হিরোইন সমেত গ্রেফতার মাদক বিক্রেতা
মমতার নির্দেশে তার উথ্যান । তার এই সামায্য । তার সব কিছু তৃনমূল । অনুপম অভিযোগ – যা বলার কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বলবেন । আর সুকান্ত মজুমদার বলবেন । আমি এই খান থেকে এ নিয়ে কিছু বলবো না । আমাদের রাজনৈতিক গঠনতন্ত্রে বিরোধী ওনার কথার উওর দেওয়া । কারন কেন্দ্রীয় দলের সম্পাদক । ২০১১ থেকে যত নিয়োগ হয়েছে, সব দূর্নীতি হয়েছে । আতশ কাঁচের নিচে দেখা উচিত। হাইকোর্টে এই ধরনের শ্লোগান ঠিক নয় । সিদ্ধান্ত হয় একজায়গায় থেকে আসে । তাই মন্ত্রীরা কি দেখে সে ই করবে ।
গত ১১ বছর এতো ধরে এতো দূনীতি হয়েছে , যে যত চেষ্টা করুক তৃনমূল – কোন ডিটারজেনে পরিস্কার হবে না । সৌগত রায় দলের মধ্যে কতটা গ্ৰহনযোগ্য এবং বিশ্বাসযোগ্য আছে ??? ১৭ জন বিরোধী দলের নেতার বিরুদ্ধে মামলা । মত দূত এই মামলা হ ওয়া উচিত । কিছু মানুষ এক দূর্নীতি ঢাকতে এই সব করছে । মানুষ যা বলার বলছে , বুঝতে পাচছে । ভাবমূর্তি থাকে