ধূপগুড়িতে ক্ষোভ সুজন চক্রবর্তীর

ধূপগুড়িতে ক্ষোভ সুজন চক্রবর্তীর

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ধূপগুড়িতে ক্ষোভ সুজন চক্রবর্তীর। নির্বাচনে হারের ভয়ে ধুপগুড়ি পৌরসভা ভোট করানো হচ্ছে না, ধুপগুড়ি পৌরসভার সামনে দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন সিপিআইএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী। মঙ্গলবার ধুপগুড়ি ডাক বাংলো থেকে বিশাল এক মিছিল করে পৌরসভা অভিযান করে সিপিআইএম কর্মী সমর্থকরা। মূলত তারা ধুপগুড়ি পৌরসভার কাছে ১১ দফা দাবি তুলে দেন।

 

তার মধ্যে সকলের জন্য ঘর প্রকল্পের বকেয়া অর্থ দ্রুত মেটানো, ডাম্পিং গ্রাউন্ডএর দাবি, প্রত্যেক বাড়িতে দ্রুত জল পৌঁছে দেওয়া, ধুপগুড়ি পৌরসভার অস্থায়ী কর্মীদের সংখ্যা এবং বেতন মূল্যর উৎস, নোংরা আবর্জনা মুক্ত কুমলাই নদী, দুটি উদ্যানের বর্তমান অবস্থান, সহ আরো বেশ কিছু দাবী দাওয়া প্রদান করে। তাছাড়া ভুয়ো অস্থায়ী শ্রমিকের নামে টাকা আত্মসাৎ সহ বিভিন্ন অভিযোগ করে সিপিআইএম নেতৃত্ব।

আরও পড়ুন – মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর

ধুপগুড়ি পৌরসভার প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করে সিপিআইএম নেতৃত্ব। এবং তাদের হাতেই ডেপুটেশন তুলে দেওয়া হয়। মিছিলকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা ছিল যথেষ্ট। সমগ্র পুরোসভা ঘিরে ফেলা হয়েছিল পুলিশ দিয়ে। ধুপগুড়ি থানার আইসি সুজয় তুঙ্গা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। তবে মঞ্চে উঠে সুজন চক্রবর্তী পুলিশের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ উগ্রে দেন।

 

এবং বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে মিছিল করে পৌরসভাতে ডেপুটেশন দিতে এসেছি। এর জন্য এত পুলিশ কেন ? পুলিশ নিজেদের মতো কাজ করুক এখানে পৌরসভা কেউ ভাঙতে আসেনি। তবে পৌরসভা নির্বাচনের আগে সিপিআইএম যে আগের অবস্থায় ফিরে যেতে মরিয়া তা আজকের পৌরসভা অভিযান থেকে স্পষ্ট বলা যায়।

 

উল্লেখ্য,  ধূপগুড়িতে ক্ষোভ সুজন চক্রবর্তীর। নির্বাচনে হারের ভয়ে ধুপগুড়ি পৌরসভা ভোট করানো হচ্ছে না, ধুপগুড়ি পৌরসভার সামনে দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন সিপিআইএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী। মঙ্গলবার ধুপগুড়ি ডাক বাংলো থেকে বিশাল এক মিছিল করে পৌরসভা অভিযান করে সিপিআইএম কর্মী সমর্থকরা। মূলত তারা ধুপগুড়ি পৌরসভার কাছে ১১ দফা দাবি তুলে দেন।

 

তার মধ্যে সকলের জন্য ঘর প্রকল্পের বকেয়া অর্থ দ্রুত মেটানো, ডাম্পিং গ্রাউন্ডএর দাবি, প্রত্যেক বাড়িতে দ্রুত জল পৌঁছে দেওয়া, ধুপগুড়ি পৌরসভার অস্থায়ী কর্মীদের সংখ্যা এবং বেতন মূল্যর উৎস, নোংরা আবর্জনা মুক্ত কুমলাই নদী, দুটি উদ্যানের বর্তমান অবস্থান, সহ আরো বেশ কিছু দাবী দাওয়া প্রদান করে। তাছাড়া ভুয়ো অস্থায়ী শ্রমিকের নামে টাকা আত্মসাৎ সহ বিভিন্ন অভিযোগ করে সিপিআইএম নেতৃত্ব।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top