ডায়বেটিসে রক্তে শর্করা কমাতে নিয়মিত পান করুন এই পানীয়গুলি

ডায়বেটিসে রক্তে শর্করা কমাতে নিয়মিত পান করুন এই পানীয়গুলি

আজকাল কার দিনে সবথেকে বেশি বৃদ্ধি পাওয়া রোগ গুলির মদ্ধ্যে একটা হল ডায়বেটিস। সবচেয়ে দ্রুত বেড়ে চলা রোগগুলির মধ্যে অন্যতম ডায়াবেটিস। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাস, অত্যধিক মানসিক চাপের কারণে বয়স ৩০-এর কোঠা পেরোতে না পেরোতেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। একবার এই রোগ ধরা পড়লেই জীবন থেকে অনেক কিছু নিমেষে বাদ চলে যায়।

আরও পড়ুনঃ মেলেনি ট্রেন, অবশেষে বাসে করেই দিল্লির পথে তৃণমূল

ডায়াবিটিসকে জব্দ করা অতটাও সহজ নয়। খাওয়াদাওয়ায় নিয়ম মেনে চলার পাশাপাশি, দৈনন্দিন জীবনেও বিশেষ কিছু নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে চিকিত্‍সকের পরামর্শমতো ওষুধ তো রয়েছেই। চিকিত্‍সকদের মতে, ডায়াবেটিস থাকলে সবার আগে খাওয়াদাওয়ার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। রোজের ডায়েটে কয়েকটি পানীয় রাখলেই এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।

 

মেথি জল

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মহৌষধ মেথি। এতে রয়েছে পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়াম। এগুলি ছাড়াও থায়ামিন, ফলিক অ্যাসিড, রাইবোফ্ল্যাভিন, নিয়াসিনের মতো উপকারী উপাদানও রয়েছে মেথিতে। মেথির এই সব গুণই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। তাই ডায়াবেটিস রোগীরা ভরসা রাখতেই পারেন মেথির বীজে।এক গ্লাস গরম জলে এক চামচ মেথি বীজ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই জল ছেঁকে খালি পেটে খেয়ে নিন। উপকার পাবেন।

 

গিলয়ের জল

গিলয়ের হাজারো উপকারিতা রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, গিলয় রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুবই কার্যকরী। তবে ডায়াবেটিস ছাড়াও শারীরিক আরও অনেক সমস্যায় খুব ভাল কাজ করে এই ভেষজ।

 

দারুচিনি চা

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে দারুচিনির চা খেতে পারেন। দারুচিনি ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। দারুচিনিতে পাওয়া প্রাকৃতিক উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে ইনসুলিন হিসেবে কাজ করে।

 

গ্রিন টি

গ্রিন টি কেবল ওজন কমায় না, পাশাপাশি রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। এই চায়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট গ্লুকোজ ফাস্টিংয়ের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। নিয়মিত গ্রিন টি খেলে বিপাক হার বাড়ে, ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতাও বেড়ে যায়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতাও বেড়ে যায়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

en.wikipedia.org