ত্রিপুরায় বিজেপিকে হারাতে কী পরিকল্পনা সিপিএমের

ত্রিপুরায় বিজেপিকে হারাতে কী পরিকল্পনা সিপিএমের। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধে এবার ত্রিপুরা নির্বাচনে নামার প্রস্তুতি নিয়েছে সিপিএম। কিন্তু এই জোট অঙ্কে ত্রিপুরা বিজয় সম্ভব কি না, সেই বিশ্বাস এখনও সিপিএমের মধ্যে দেখা যায়নি। সম্প্রতি সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক শুরু হয়েছে কলকাতায়। সেখানে গুরুত্ব পেয়েছেন ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। এবার আসন্ন ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচনে জিতে প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্য স্থির করেছে তারা।

 

সেজন্য কী করণীয় সেটা স্থির করাই এই কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে প্রধান ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে সিপিএমের। সিপিএমের অভিযোগ, রাজ্যে পালাবদলের পর ত্রিপুরায় গণতন্ত্রে আঘাত নেমে এসেছে। দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা আক্রান্ত হয়েছে। পার্টি অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। এমনকী প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে দেওয়া হয়নি। গণতন্রে্ র টুঁটি টিপে ধরেছে বিজেপি সরকার। এই অবস্থায় বিজেপিকে উৎখাত করতেই তাঁরা এবার কোমর বেঁধেছে। আর এই কাজে তাঁরা সঙ্গে নিয়েছে কংগ্রেসকে। কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তারা বিজেপিকে হারাতে চায়।

 

বেশ কয়েকপ্রস্থ আলোচনার পর আসন সমঝোতায় কিছু সমস্যা রয়ে গিয়েছে, তবে জোট গড়তে আর কোনও সমস্যা নেই। সেই জট কাটানোরও চেষ্টা চলছে। ত্রিপুরার নেতৃত্বও তখন বাংলাকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। এখন ত্রিপুরাও হেঁটেছে বাংলার পথে। বাংলার লাইনে হেঁটে ত্রিপুরায় আবার বামফ্রন্ট ক্ষমতা দখল করতে চাইছে। বাংলার বহু কাঠ-খড় পুড়িয়ে জোট করেও রাজনৈতিক ফসল তুলতে পারেনি সিপিএম, কিন্তু ত্রিপুরায় এবার খেলা ঘোরাতে তৎপর তারা।

আরও পড়ুন – এবার বিজেপি গতবারের থেকে বেশি আসনে জয় পাবে, আত্মবিশ্বাসী হিমন্ত বিশ্বশর্মা

উল্লেখ্য, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধে এবার ত্রিপুরা নির্বাচনে নামার প্রস্তুতি নিয়েছে সিপিএম। কিন্তু এই জোট অঙ্কে ত্রিপুরা বিজয় সম্ভব কি না, সেই বিশ্বাস এখনও সিপিএমের মধ্যে দেখা যায়নি। সম্প্রতি সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক শুরু হয়েছে কলকাতায়। সেখানে গুরুত্ব পেয়েছেন ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। এবার আসন্ন ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচনে জিতে প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্য স্থির করেছে তারা।

 

সেজন্য কী করণীয় সেটা স্থির করাই এই কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে প্রধান ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে সিপিএমের। সিপিএমের অভিযোগ, রাজ্যে পালাবদলের পর ত্রিপুরায় গণতন্ত্রে আঘাত নেমে এসেছে। দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা আক্রান্ত হয়েছে। পার্টি অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। এমনকী প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে দেওয়া হয়নি। গণতন্রে্ র টুঁটি টিপে ধরেছে বিজেপি সরকার। এই অবস্থায় বিজেপিকে উৎখাত করতেই তাঁরা এবার কোমর বেঁধেছে। আর এই কাজে তাঁরা সঙ্গে নিয়েছে কংগ্রেসকে। কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে তারা বিজেপিকে হারাতে চায়।