ফের প্লাস্টিক দুধের আতঙ্ক বালুরঘাটে

ফের প্লাস্টিক দুধের আতঙ্ক বালুরঘাটে। দুধ গরম করতেই ক্রমেই রুপ নিতে শুরু করছে রাবারের, খবর চাউড় হতেই ফের প্লাস্টিক দুধের আতঙ্ক বালুরঘাটে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট শহরের ডাকবাংলা পাড়া এলাকার চা ব্যবসায়ী দীপক সরকার এক গোয়ালার কাছ থেকে গরুর দুধ কিনে উনুনে চাপিয়ে তা গরম করতেই ঐ চা ব্যবসায়ীর চক্ষু কার্যত চড়কগাছ।

 

তিনি দেখেন গরম হতে থাকা দুধ ক্রমে শক্ত হয়ে রাবারের ন্যায় রুপ নিচ্ছে। এরপরে তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদেরকেও বিষয়টি দেখান। ঘটনার খবর লোকমুখে চাউড় হতেই ফের বালুরঘাট শহরে প্লাস্টিক দুধের আতঙ্ক ছড়ায়। চা ব্যবসায়ী দীপক সরকার-এর দাবী তিনি অন্যান্য দিন প্যাকেটের দুধ কিনে দোকানে চা বানান।

 

কিন্তু এক গোয়ালা তাকে দুধ এনে দেওয়ার পর তিনি দুধ গরম করতেই এরকম হতে দেখে কার্যত হতবাক হয়ে পড়েন। প্রসঙ্গত উল্লেখ যে ইতিপূর্বে বালুরঘাট শহরের একাধিক জায়গায় এহেন “রাবার দুধ বা প্লাস্টিক দুধ-এর” আতঙ্ক দেখা গিয়েছিল। যদিও যার পরে খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিকরা তারপর শহরের বিভিন্ন জায়গায় নজরদারিও চালান। এবার ফের এমন ঘটনা সামনে আসতেই শহরবাসীদের একাংশ ধারাবাহিকভাবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারির চালানোর দাবী তুলেছেন।

আরও পড়ুন – অবশেষে কাটল ধোঁয়াশা, দিবালার নতুন ঠিকানা রোমা

উল্লেখ্য, দুধ গরম করতেই ক্রমেই রুপ নিতে শুরু করছে রাবারের, খবর চাউড় হতেই ফের প্লাস্টিক দুধের আতঙ্ক বালুরঘাটে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট শহরের ডাকবাংলা পাড়া এলাকার চা ব্যবসায়ী দীপক সরকার এক গোয়ালার কাছ থেকে গরুর দুধ কিনে উনুনে চাপিয়ে তা গরম করতেই ঐ চা ব্যবসায়ীর চক্ষু কার্যত চড়কগাছ। তিনি দেখেন গরম হতে থাকা দুধ ক্রমে শক্ত হয়ে রাবারের ন্যায় রুপ নিচ্ছে। এরপরে তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদেরকেও বিষয়টি দেখান। ঘটনার খবর লোকমুখে চাউড় হতেই ফের বালুরঘাট শহরে প্লাস্টিক দুধের আতঙ্ক ছড়ায়।

 

চা ব্যবসায়ী দীপক সরকার-এর দাবী তিনি অন্যান্য দিন প্যাকেটের দুধ কিনে দোকানে চা বানান। কিন্তু এক গোয়ালা তাকে দুধ এনে দেওয়ার পর তিনি দুধ গরম করতেই এরকম হতে দেখে কার্যত হতবাক হয়ে পড়েন। প্রসঙ্গত উল্লেখ যে ইতিপূর্বে বালুরঘাট শহরের একাধিক জায়গায় এহেন “রাবার দুধ বা প্লাস্টিক দুধ-এর” আতঙ্ক দেখা গিয়েছিল। যদিও যার পরে খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিকরা তারপর শহরের বিভিন্ন জায়গায় নজরদারিও চালান। এবার ফের এমন ঘটনা সামনে আসতেই শহরবাসীদের একাংশ ধারাবাহিকভাবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারির চালানোর দাবী তুলেছেন।