রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের স্ট্যাম্প জাল করে ভুয়ো আধার কার্ড তৈরির অভিযোগে ধৃত যুবক

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের স্ট্যাম্প জাল করে ভুয়ো আধার কার্ড তৈরির অভিযোগে ধৃত যুবক। বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুরে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের ভেতরে চলত আধার কার্ড সংশোধন এবং নতুন আধার কার্ড তৈরির কাজ। সেই আধার পরিষেবা কেন্দ্রের বাইরে একটি যুবক আধারের ফর্ম ফিলাপ করার জন্য দশ থেকে কুড়ি টাকা নিতো। কিন্তু, বর্তমানে দুর্গাপূজার জন্য সেই পরিষেবা বন্ধ ছিল।

 

কিন্তু, সাধারণ মানুষকে ভুল বুঝিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ড্রয়ার থেকে আধারের বৈধ নথিপত্র এবং ব্যাংকের স্ট্যাম্প চুরি করে দেড়শ থেকে দুইশ টাকা জনপ্রতি নিচ্ছিল সেই যুবক। যা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। ঘটনাটি হঠাৎই চোখে আসে ব্যাঙ্ক কর্মী এবং ব্যাংকের সিকিউরিটিদের। সন্দেহ হওয়ায় তড়িঘড়ি আটক করা হয় কোতুলপুরের অভিযুক্ত যুবককে। স্থানীয় সুত্রে খবর, ওই যুবকের নাম বাপি খান, বাড়ি কোতুলপুর থানার অন্তর্গত গোপীনাথপুর গ্রামে।

 

ব্যাংকের বৈধ নথিপত্র এবং স্ট্যাম্প চুরি করে এই জালিয়াতি চক্র চালাচ্ছিল বাপি খান নামে ওই যুবক। পুরো বিষয়টি সকলের নজরে আসার সাথে সাথেই পাকড়াও করা হয় অভিযুক্ত যুবককে। পুরো বিষয়টি কোতুলপুর থানায় জানানো হলে পুলিশ এসে অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়। দিনের বেলায় কিভাবে সবার দৃষ্টির সামনে চলছিল ভুয়ো আধার তৈরীর কাজ। এই বিষয়ে ব্যাংকের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

 

উল্লেখ্য, বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুরে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের ভেতরে চলত আধার কার্ড সংশোধন এবং নতুন আধার কার্ড তৈরির কাজ। সেই আধার পরিষেবা কেন্দ্রের বাইরে একটি যুবক আধারের ফর্ম ফিলাপ করার জন্য দশ থেকে কুড়ি টাকা নিতো। কিন্তু, বর্তমানে দুর্গাপূজার জন্য সেই পরিষেবা বন্ধ ছিল। কিন্তু, সাধারণ মানুষকে ভুল বুঝিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ড্রয়ার থেকে আধারের বৈধ নথিপত্র এবং ব্যাংকের স্ট্যাম্প চুরি করে দেড়শ থেকে দুইশ টাকা জনপ্রতি নিচ্ছিল সেই যুবক।

আরও পড়ুন – দেওয়াল কেটে ব্যাঙ্কে চুরি, এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য, উঠছে একাধিক প্রশ্ন

যা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। ঘটনাটি হঠাৎই চোখে আসে ব্যাঙ্ক কর্মী এবং ব্যাংকের সিকিউরিটিদের। সন্দেহ হওয়ায় তড়িঘড়ি আটক করা হয় কোতুলপুরের অভিযুক্ত যুবককে। স্থানীয় সুত্রে খবর, ওই যুবকের নাম বাপি খান, বাড়ি কোতুলপুর থানার অন্তর্গত গোপীনাথপুর গ্রামে। ব্যাংকের বৈধ নথিপত্র এবং স্ট্যাম্প চুরি করে এই জালিয়াতি চক্র চালাচ্ছিল বাপি খান নামে ওই যুবক। পুরো বিষয়টি সকলের নজরে আসার সাথে সাথেই পাকড়াও করা হয় অভিযুক্ত যুবককে।