অবিলম্বে কেন্দ্র সরকারের ১০০ দিনের বকেয়া টাকা মেটানোর দাবীতে মিছিল শ্রমিক ও কৃষকদের তরফে

১০০ দিনের কাজ করলেও এখনো মেটানো হয়নি বকেয়া টাকা। আর সেই টাকা মেটানোর দাবিতে এবার পথে নামল পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত এলাকার প্রায় আড়াই হাজার কৃষক-শ্রমিকের পরিবার। রবিবার কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বকেয়া টাকা মেটানোর দাবিতে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, পোষ্টার হাতে নিয়ে পুঞ্চা ব্লক এলাকায় প্রায় ৩ কিমি পথ পায়ে হেঁটে মিছিল করেন মহিলা ও পুরুষ শ্রমিকরা। মিছিলে পা মেলান পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি পুঞ্চা কৃষক বাজার মোড়ে পথসভার আয়োজন করেন তারা। বকেয়া মজুরির টাকা না মিললে এই মিছিলের মধ্য দিয়ে আগামীদিনে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুশিয়ারি দিয়েছেন শ্রমিকরা।

আরও পড়ুন – রানাঘাটে ‘মন কি বাত’ এ উপস্থিত হয়ে শাসক দলকে নিশানা দিলীপের

বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, নভেম্বর মাস থেকে এখনও পর্যন্ত ১০০ দিনের মজুরির টাকা পায়নি শ্রমিকরা। এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে বার বার বকেয়া টাকা মেটানোর দাবিতে আবেদন জানিয়েও মেলেনি সুরাহা। তাই দীর্ঘদিন ধরেই শ্রমিকদের পরিবারে দেখা দিয়েছে অভাব অনটন। বর্তমানে শ্রমিকরা বেকার কর্মহীন হয়ে পড়েছেন । তাই সমস্যা সমাধানের দাবি জানিয়ে পথে নামলেন শ্রমিকের পরিবার।

 

এই বিষয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার শিকার হচ্ছে জেলার শ্রমিকরা । দীর্ঘ কয়েকমাস ধরে তারা ১০০ দিনের মজুরির টাকা পাননি। পুরুলিয়া জেলাতেই প্রায় ৮৫ কোটি টাকা বকেয়া পড়ে রয়েছে শ্রমিকদের। তাদের বকেয়া টাকা মেটানোর দাবিতেই কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে মিছিল করেন শ্রমিকরা। আমরা চাই শ্রমিকদের বকেয়া টাকা মেটাক কেন্দ্র সরকার।“

 

উল্লেখ্য, ১০০ দিনের কাজ করলেও এখনো মেটানো হয়নি বকেয়া টাকা। আর সেই টাকা মেটানোর দাবিতে এবার পথে নামল পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত এলাকার প্রায় আড়াই হাজার কৃষক-শ্রমিকের পরিবার। রবিবার কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বকেয়া টাকা মেটানোর দাবিতে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, পোষ্টার হাতে নিয়ে পুঞ্চা ব্লক এলাকায় প্রায় ৩ কিমি পথ পায়ে হেঁটে মিছিল করেন মহিলা ও পুরুষ শ্রমিকরা। মিছিলে পা মেলান পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি পুঞ্চা কৃষক বাজার মোড়ে পথসভার আয়োজন করেন তারা। বকেয়া মজুরির টাকা না মিললে এই মিছিলের মধ্য দিয়ে আগামীদিনে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুশিয়ারি দিয়েছেন শ্রমিকরা।