রাজ্যে স্কুল খোলা হলেও ক্লাস হবে কোন পদ্ধতিতে? বাড়ছে জল্পনা । রাজ্যে স্কুল খোলা নিয়ে বাড়ছে জটিলতা। করোনা পরিস্থিতিতে প্রায় দেড় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে সমস্ত স্কুল। কবে স্কুল খুলবে সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রশাসন। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে পুজোর পর স্কুল খোলার বিষয়ে ভাবা হবে বলে জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে রাজ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি খুললেও অফলাইনে পঠনপাঠন চলুক চাইছেন না অধিকাংশ অভিভাবকরা। অনলাইনেও পঠনপাঠন চলুক চাইছেন বহু স্কুলের প্রিন্সিপালরাও। সেক্ষেত্রে পুজোর পর স্কুল খোলা হলেও অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও ক্লাস চলুক চাইছেন সবাই।
এদিকে করোনা ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ ছাড়া পড়ুয়াদের স্কুলে পাঠানোর বিষয়ে রাজি নয় অভিভাবকদের একাংশ। রাজ্যে কোভিড সংক্রমণের গ্রাফ এখন নিম্নমুখী। সেক্ষেত্রে অধিকাংশ স্কুল খোলার বিষয়ে ভাবনা চলছে। কিন্তু স্কুল খুললেও নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ক্লাস অফলাইনে হোক, এমনটাই মত প্রিন্সিপালদের।
আর ও পড়ুন পাঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সিধু, কারণ কি ?
এদিকে বিভিন্ন স্কুল কতৃপক্ষ ‘স্কুল খোলার বিষয়ে ভাবনা চিন্তা করতে শুরু করেছে। রাজ্য সরকারের নির্দেশ মেনে স্কুল খুলতেও আপত্তি নেই। সরকারি নির্দেশ মেনেই যাবতীয় ব্যবস্থা করা হবে। স্কুল যদি খোলাও হয় সেক্ষেত্রে অভিভাবকরা পড়ুয়াদের স্কুলে আদৌ পাঠাবেন কিনা সেবিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ থাকছে। সেক্ষেত্রে অনলাইন এবং অফলাইন দুই পদ্ধতিতেই যদি স্কুল খোলার অনুমতি দেওয়া হয় তবে সেভাবেই চলবে পঠনপাঠন।’ এমন জল্পনা চড়ছে।
উল্লেখ্য, রাজ্যে স্কুল খোলা নিয়ে বাড়ছে জটিলতা। করোনা পরিস্থিতিতে প্রায় দেড় বছর ধরে বন্ধ রয়েছে সমস্ত স্কুল। কবে স্কুল খুলবে সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রশাসন। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে পুজোর পর স্কুল খোলার বিষয়ে ভাবা হবে বলে জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে রাজ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি খুললেও অফলাইনে পঠনপাঠন চলুক চাইছেন না অধিকাংশ অভিভাবকরা। অনলাইনেও পঠনপাঠন চলুক চাইছেন বহু স্কুলের প্রিন্সিপালরাও।
সেক্ষেত্রে পুজোর পর স্কুল খোলা হলেও অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও ক্লাস চলুক চাইছেন সবাই। বিভিন্ন স্কুল কতৃপক্ষ ‘স্কুল খোলার বিষয়ে ভাবনা চিন্তা করতে শুরু করেছে। রাজ্য সরকারের নির্দেশ মেনে স্কুল খুলতেও আপত্তি নেই। সরকারি নির্দেশ মেনেই যাবতীয় ব্যবস্থা করা হবে। স্কুল যদি খোলাও হয় সেক্ষেত্রে অভিভাবকরা পড়ুয়াদের স্কুলে আদৌ পাঠাবেন কিনা সেবিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ থাকছে। সেক্ষেত্রে অনলাইন এবং অফলাইন দুই পদ্ধতিতেই যদি স্কুল খোলার অনুমতি দেওয়া হয় তবে সেভাবেই চলবে পঠনপাঠন।’