এবার তামাকজাত দ্রব্য বেচা–কেনা নিষিদ্ধ করল রাজ্য সরকার। সোমবার রাতে নির্দেশিকা জারি করল রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। নির্দেশিকায় স্পষ্ট লেখা, ৭ নভেম্বর থেকে বাংলায় গুটখা, পানমশলা প্রভৃতি তামাকজাত দ্রব্য উৎপাদন, বিক্রি, সংরক্ষণ, সেবন নিষিদ্ধ। আপাতত এক বছরের জন্য এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
২০০৬ সালের খাদ্য সুরক্ষা আইনের অধীনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, জনসাধারণের স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত। যেসব জিনিসে নিকোটিন বা তামাক রয়েছে, তা এবার বর্জ্যনীয়। ২০১৯ সালেও একই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। তখনও এক বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা ছিল। সেসময় সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বাংলায় ২০ শতাংশ মানুষ এই পানমশলা, গুটখা সেবন করেন।
আর ও পড়ুন জীবনের পয়তাল্লিশটি বসন্ত পার করে কেমন আছেন মল্লিকা ?
তামাক স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকর! সিনেমা থেকে সিরিয়াল, পর্দায় ভেসে ওঠে বারবার। কিন্তু ওই সাবধান বাণিতে কাজ হয়নি। পানমশলা, গুটখার মতো তামাকজাত দ্রব্য বাজারে বিকিয়ে চলছে রমরমিয়ে। তার জেরে মানুষের শরীরে থাবা বসাচ্ছে ক্যানসার। এবার সেই তামাওকজাত দ্রব্যকেই নিষিদ্ধ করলো রাজ্য সরকার।
উল্লেখ্য, এবার তামাকজাত দ্রব্য বেচা–কেনা নিষিদ্ধ করল রাজ্য সরকার। সোমবার রাতে নির্দেশিকা জারি করল রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক। নির্দেশিকায় স্পষ্ট লেখা, ৭ নভেম্বর থেকে বাংলায় গুটখা, পানমশলা প্রভৃতি তামাকজাত দ্রব্য উৎপাদন, বিক্রি, সংরক্ষণ, সেবন নিষিদ্ধ। আপাতত এক বছরের জন্য এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ২০০৬ সালের খাদ্য সুরক্ষা আইনের অধীনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, জনসাধারণের স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত। যেসব জিনিসে নিকোটিন বা তামাক রয়েছে, তা এবার বর্জ্যনীয়। ২০১৯ সালেও একই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। তখনও এক বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা ছিল। সেসময় সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বাংলায় ২০ শতাংশ মানুষ এই পানমশলা, গুটখা সেবন করেন।