করে রুগীর বাড়ির আত্মীয় পরিজনরা। মূলত অভিযোগ নদীয়া কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত 81/2 জয়নাল আবেদিন রোডের চাঁদ সড়ক এলাকায় টিউলিপ নার্সিংহোমে কৃষ্ণগঞ্জ থেকে আসা 18 বছরের একটি প্রসূতি মহিলাকে ভর্তি করা হয়।
রাতে ওই মহিলাকে অপারেশন করা হয়। তার একটি পুত্রসন্তান জন্মগ্রহণ করে। এরপর ওই প্রসূতির শারীরিক অবস্থা অবনতি হলে অন্য নার্সিংহোমের টান্সফার করা হয়। কিন্তু সেই নার্সিংহোমে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিৎসকরা। তারপরে ফের পুনরায় টিউলিপ নার্সিং হোমে আনা হয় ওই মৃত প্রসূতিকে এবং সেখানেই রোগীর পরিজনরা মারধর এবং হাসপাতালে ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষেরতরফে।
আর ও পড়ুন মিস ইউনিভার্স-এর মাথার মুকুটের মূল্য কত? আপনি কি জানেন?
প্রসূতির পরিবারের দাবি, ওই গৃহবধূর বিভিন্ন শারীরিক প্রবলেম থাকা সত্ত্বেও সেগুলি তদন্ত না করেই চিকিৎসকরা তার অপারেশন করে। যার ফলে তাদের রোগীর মৃত্যু ঘটে। তবে প্রসূতি মহিলা মারা গেলেও বাচ্চাটি সুস্থ আছে বলে জানা যায় । যদিও সম্পূর্ণ বিষয়টি অস্বীকার করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ।
তাদের দাবি ওই রোগীর শরীরে হাই প্রেসার এবং সুগার আগে থেকেই ছিল। কিন্তু সেগুলো চিকিৎসকের কাছে পুরোটাই অস্বীকার করেছে রোগীর পরিবার। সেই কারণেই অপারেশন করার পর এই রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। তবে গোটা ঘটনার তদন্ত নেমেছে কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানার পুলিশ। যদিও এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আটক কিংবা গ্রেপ্তার করা হয়নি।
উল্লেখ্য, বেসরকারি নার্সিংহোমে প্রসূতি মহিলার মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য, ভাঙচুর হাসপাতাল। চিকিৎসার গাফিলতিতে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ তুলে নদীয়ার কৃষ্ণনগরের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভাঙচুর করে রুগীর বাড়ির আত্মীয় পরিজনরা। মূলত অভিযোগ নদীয়া কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত 81/2 জয়নাল আবেদিন রোডের চাঁদ সড়ক এলাকায় টিউলিপ নার্সিংহোমে কৃষ্ণগঞ্জ থেকে আসা 18 বছরের একটি প্রসূতি মহিলাকে ভর্তি করা হয়। রাতে ওই মহিলাকে অপারেশন করা হয়। তার একটি পুত্রসন্তান জন্মগ্রহণ করে।
এরপর ওই প্রসূতির শারীরিক অবস্থা অবনতি হলে অন্য নার্সিংহোমের টান্সফার করা হয়। কিন্তু সেই নার্সিংহোমে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিৎসকরা। তারপরে ফের পুনরায় টিউলিপ নার্সিং হোমে আনা হয় ওই মৃত প্রসূতিকে এবং সেখানেই রোগীর পরিজনরা মারধর এবং হাসপাতালে ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষেরতরফে।