বিজেপি নেতা নেত্রীদের মারধরে অভিযুক্ত সকলকে গ্রেপ্তারের দাবিতে রাস্তা অবরোধ। কর্মী সভায় বিজেপি বিধায়কের উপস্থিতিতে দলেরপঞ্চায়েত সমিতির সদস্য অর্ণব শুর ও এক পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেত্রী লতিকা শুরকে মারধরের অভিযোগে রবিবার রাতে গাইঘাটার চাঁদপাড়া পশ্চিম মন্ডলের সাধারণ সম্পাদক সহ
৩ বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছিল বনগাঁ থানার পুলিশ।
বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মঙ্গলবার বেলা বারোটা নাগাদ বনগাঁ থানার কালোপুর বাজারে অবরোধ করে বিজেপিরএকাংশের কর্মী সমর্থকরা।পোস্টার হাতে যশোর রোডের উপর প্রায় আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকেন তারা৷ ফোনটা দক্ষিণ কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার এর বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাতে থাকেন তারা।
তাদের দাবি, এলাকার পুরনো কর্মীদের কোন কাজেই ডাকছেন না বিধায়ক।বিধায়কের উপস্থিতিতে আমাদের মহিলা সদস্য কে মারধর করা হয়েছে তাই বিধায়ক কে ধিক্কার জানাচ্ছি। পাশাপাশি আরো যারা এই মারধরের ঘটনায় যুক্ত রয়েছেন তাদেরকে গ্রেপ্তার করতে হবে। তার দাবিতে এই অবরোধ।
আর ও পড়ুন খাদ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ৫০টি পরিবারের হাসি ফুটল রেশন কার্ড পাওয়ার পরে
প্রসঙ্গত, অর্ণব শুর বিজেপির বনগাঁ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য এবং তার স্ত্রী লতিকা শুর কালুপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেত্রী। রবিবার সন্ধ্যায় বনগাঁ দক্ষিণ বিধানসভার কালুপুরে বিজেপির কর্মী সম্মেলন ছিল। সেখানে বিধায়ক স্বপন মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
সেখানে অর্ণব ও লতিকাকে ডাকা হয়নি।আহতরা অর্ণব সুর জানিয়ে ছিলেন” এদিন বিকালে স্থানীয় কয়েকজন বিজেপি কর্মী সেখানে তাদের যেতে অনুরোধ করে।সেখানে গেলে তাঁকে বেধড়ক মারধোর করা হয়। সিঁড়ি থেকে ফেলে দেয়৷ ঠেকাতে গেলে লতিকা দেবীকে বেধড়ক মারধর করে সিঁড়ি থেকে ফেলে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, বিজেপি নেতা নেত্রীদের মারধরে অভিযুক্ত সকলকে গ্রেপ্তারের দাবিতে রাস্তা অবরোধ। কর্মী সভায় বিজেপি বিধায়কের উপস্থিতিতে দলেরপঞ্চায়েত সমিতির সদস্য অর্ণব শুর ও এক পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেত্রী লতিকা শুরকে মারধরের অভিযোগে রবিবার রাতে গাইঘাটার চাঁদপাড়া পশ্চিম মন্ডলের সাধারণ সম্পাদক সহ
৩ বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছিল বনগাঁ থানার পুলিশ।বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মঙ্গলবার বেলা বারোটা নাগাদ বনগাঁ থানার কালোপুর বাজারে অবরোধ করে বিজেপিরএকাংশের কর্মী সমর্থকরা।
পোস্টার হাতে যশোর রোডের উপর প্রায় আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকেন তারা৷ ফোনটা দক্ষিণ কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক স্বপন মজুমদার এর বিরুদ্ধে ধিক্কার জানাতে থাকেন তারা। তাদের দাবি, এলাকার পুরনো কর্মীদের কোন কাজেই ডাকছেন না বিধায়ক।বিধায়কের উপস্থিতিতে আমাদের মহিলা সদস্য কে মারধর করা হয়েছে তাই বিধায়ক কে ধিক্কার জানাচ্ছি। পাশাপাশি আরো যারা এই মারধরের ঘটনায় যুক্ত রয়েছেন তাদেরকে গ্রেপ্তার করতে হবে। তার দাবিতে এই অবরোধ।