গোপন অভিযান চালিয়ে খড়দহ থানার পুলিশের হাতে গ্রেফতার গাড়ি পাচার চক্রের মূল পান্ডা সহ ৩। গ্রেফতার গাড়ি পাচার চক্রের মূল পান্ডা সহ ৩। রহড়া রামকৃষ্ণ পল্লী এলাকার বাসিন্দা শুভজিৎ চ্যাটার্জী গাড়ির মালিকদের কাছ থেকে কাজের জন্য গাড়ি ভাড়া নিয়ে চালাত। এই ভাবেই তাঁর সংসার চলতো। কিন্ত বেশ কিছুদিন যাবৎ গাড়ির ভাড়া মালিকদের দিচ্ছিল না শুভজিৎ। সেই সময় গাড়ির মালিকেরা শুভজিতের বাড়িতে এসে তাদের গাড়ি ফেরত চায়। কিন্তু শুভজিৎ চ্যাটার্জী তাদের গাড়ি দিতে অস্বীকার করে।
এরপরই গাড়ির মালিকদের সন্দেহ হয়। গাড়ির মালিকরা খড়দহ থানায় অভিযোগ দায়ের করে। খড়দহ থানার পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে শুভজিৎ চ্যাটার্জী সেই সমস্ত গাড়ি অন্য জায়গায় বিক্রি করে দিয়েছে। তারপর খড়দহ থানার পুলিশ গোপন অভিযান চালিয়ে গাড়ি পাচার চক্রের মূল পান্ডা শুভজিৎ চ্যাটার্জী, গোপাল বেরা ও আকাশ দাস এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
এর পাশাপাশি এদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে খড়দহ কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত জায়গা থেকে চারটি গাড়ি উদ্ধার করেছে খড়দহ থানার পুলিশ। ধৃত পাচারকারীরা রহড়া থানা ও ঘোলা থানার অন্তর্গত বাসিন্দা বলে জানা যাচ্ছে। ধৃতদের ব্যারাকপুর আদালতে পাঠানো হয়। এবং সেখানে তাদেরকে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের রাখার নির্দেশ দিয়েছে ব্যারাকপুর আদালত।
আর ও পড়ুন আন্তর্জাতিক মোবাইল পাচার চক্রের মূল পাণ্ডা গ্রেফতার
উল্লেখ্য, গ্রেফতার গাড়ি পাচার চক্রের মূল পান্ডা সহ ৩। রহড়া রামকৃষ্ণ পল্লী এলাকার বাসিন্দা শুভজিৎ চ্যাটার্জী গাড়ির মালিকদের কাছ থেকে কাজের জন্য গাড়ি ভাড়া নিয়ে চালাত। এই ভাবেই তাঁর সংসার চলতো। কিন্ত বেশ কিছুদিন যাবৎ গাড়ির ভাড়া মালিকদের দিচ্ছিল না শুভজিৎ। সেই সময় গাড়ির মালিকেরা শুভজিতের বাড়িতে এসে তাদের গাড়ি ফেরত চায়। কিন্তু শুভজিৎ চ্যাটার্জী তাদের গাড়ি দিতে অস্বীকার করে।
এরপরই গাড়ির মালিকদের সন্দেহ হয়। গাড়ির মালিকরা খড়দহ থানায় অভিযোগ দায়ের করে। খড়দহ থানার পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে শুভজিৎ চ্যাটার্জী সেই সমস্ত গাড়ি অন্য জায়গায় বিক্রি করে দিয়েছে। তারপর খড়দহ থানার পুলিশ গোপন অভিযান চালিয়ে গাড়ি পাচার চক্রের মূল পান্ডা শুভজিৎ চ্যাটার্জী, গোপাল বেরা ও আকাশ দাস এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
এর পাশাপাশি এদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে খড়দহ কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত জায়গা থেকে চারটি গাড়ি উদ্ধার করেছে খড়দহ থানার পুলিশ। ধৃত পাচারকারীরা রহড়া থানা ও ঘোলা থানার অন্তর্গত বাসিন্দা বলে জানা যাচ্ছে। ধৃতদের ব্যারাকপুর আদালতে পাঠানো হয়। এবং সেখানে তাদেরকে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের রাখার নির্দেশ দিয়েছে ব্যারাকপুর আদালত।
