শান্তিপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি, আক্রান্ত পুলিশ কর্মী

শান্তিপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি, আক্রান্ত পুলিশ কর্মী

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

শান্তিপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি, আক্রান্ত পুলিশ কর্মী। পানীয় জল নেওয়া কে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি, হাতাহাতি পরে ইঁট বৃষ্টি এবং ব্যাপক বোমাবাজি। আক্রান্ত পুলিশ। ছোড়া হয় কাঁদানে গ্যাস এবং লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। উদ্ধার একাধিক তাজা বোমা। আটক কমপক্ষে কুড়িজন। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত গোটা এলাকা। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর থানা গয়েশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের টেংরি ডাঙ্গা মেদিয়াপাড়া এলাকার। জানা যায় আজ সকালে টাইম কলের জল নেওয়া কে কেন্দ্র করে মহিলাদের মধ্যে বচসা শুরু হয়। পরবর্তীকালে সেই বচসা পৌঁছায় হাতাহাতিতে। এর পরেই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে শুরু হয় ইটবৃষ্টি।

 

মুড়ি-মুড়কির মতো দুই পক্ষের তরফ থেকে বোমাবাজি চলতে থাকে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় শান্তিপুর থানার বিশাল পুলিশবাহিনী। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রানাঘাট মহাকুমার এসডিপিও। বোমাবাজি এবং ইঁট বৃষ্টির জেরে আহত হয় চার পুলিশ কর্মী। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এরপরই ছত্রভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে পুলিশের তরফ থেকে শুরু হয় লাঠিচার্জ এবং ধরপাকড়। ঘটনায় কুড়ি জনকে ইতিমধ্যে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে বহু তাজা বোমা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এলাকায় বিশাল পুলিশবাহিনী টহলদারী করছে। ঘটনার জেরে এখনো উত্তপ্ত গোটা এলাকা। পাশাপাশি পুলিশের তরফ থেকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে ওটা এলাকাজুড়ে কি কারনে এই ঘটনা এবং এই বোমাবাজির পেছনে কারা জড়িত।

আরও পড়ুন –গর্ভবতীকে কাঁচি দিয়ে পেটে আঘাত করার অভিযোগে পুলিস এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে

উল্লেখ্য, পানীয় জল নেওয়া কে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি, হাতাহাতি পরে ইঁট বৃষ্টি এবং ব্যাপক বোমাবাজি। আক্রান্ত পুলিশ। ছোড়া হয় কাঁদানে গ্যাস এবং লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। উদ্ধার একাধিক তাজা বোমা। আটক কমপক্ষে কুড়িজন। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত গোটা এলাকা। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর থানা গয়েশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের টেংরি ডাঙ্গা মেদিয়াপাড়া এলাকার। জানা যায় আজ সকালে টাইম কলের জল নেওয়া কে কেন্দ্র করে মহিলাদের মধ্যে বচসা শুরু হয়। পরবর্তীকালে সেই বচসা পৌঁছায় হাতাহাতিতে। এর পরেই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে শুরু হয় ইটবৃষ্টি। মুড়ি-মুড়কির মতো দুই পক্ষের তরফ থেকে বোমাবাজি চলতে থাকে।

 

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় শান্তিপুর থানার বিশাল পুলিশবাহিনী। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রানাঘাট মহাকুমার এসডিপিও। বোমাবাজি এবং ইঁট বৃষ্টির জেরে আহত হয় চার পুলিশ কর্মী। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। এরপরই ছত্রভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে পুলিশের তরফ থেকে শুরু হয় লাঠিচার্জ এবং ধরপাকড়। ঘটনায় কুড়ি জনকে ইতিমধ্যে আটক করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে বহু তাজা বোমা উদ্ধার করেছে পুলিশ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top