দারিদ্রতাকে হার মানিয়ে নিটে সাফল্য সামিউল শেখের, খুশির জোয়ার নিমতিতায়। দারিদ্রতার সঙ্গে সংগ্রাম করে সর্বভারতীয় ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট’এ সফল মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জের আরেক কৃতি ছাত্র সামিউল শেখ। শেরপুর গ্রামের ওই কৃতি ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর ৫৮৪। তার র্যাঙ্ক হয়েছে 29082. একেবারের দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসে ওই ছাত্রের সফলতায় খুশি এলাকাবাসী থেকে তার বাবা মা।
জানা গিয়েছে, সামসেরগঞ্জের নিমতিতা অঞ্চলের শেরপুর গ্রামের বিড়ি শ্রমিক হাফিজুল শেখ ও আসলেমা বিবির সন্তান সামিউল শেখ। পরিবারের একেবারে দুর্বিষহ অবস্থা। কোনোরকমে বিড়ি বেঁধেই ছেলেকে পড়িয়েছেন বাবা। বহু প্রচেষ্টার পর অবশেষে মিলেছে সাফল্য।
বুধবার প্রকাশিত রেজাল্টেই বাজিমাত করেন সামিউল। যদিও ডাক্তারিতে সুযোগ মিলতেই সামিউল প্রথমে তার বাবা মা ও পরেই বড় দাদা মুকুল শেখের অবদানের কথা তুলে ধরেন। মূলত তার দাদা মুকুল শেখের পিএইচডির টাকায় পড়াশুনা করেই তার সফলতা বলেই দাবি ওই ছাত্রের। এদিকে সামিউলের সাফল্যে খুশির হাওয়া এলাকাতেও।
আরও পড়ুন – সতীশ চন্দ্র মেমোরিয়াল হাই স্কুলের পক্ষ থেকে মশা বাহিত রোগের সচেতনতা শিবির
উল্লেখ্য, দারিদ্রতার সঙ্গে সংগ্রাম করে সর্বভারতীয় ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট’এ সফল মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জের আরেক কৃতি ছাত্র সামিউল শেখ। শেরপুর গ্রামের ওই কৃতি ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর ৫৮৪। তার র্যাঙ্ক হয়েছে 29082. একেবারের দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসে ওই ছাত্রের সফলতায় খুশি এলাকাবাসী থেকে তার বাবা মা। জানা গিয়েছে, সামসেরগঞ্জের নিমতিতা অঞ্চলের শেরপুর গ্রামের বিড়ি শ্রমিক হাফিজুল শেখ ও আসলেমা বিবির সন্তান সামিউল শেখ।
পরিবারের একেবারে দুর্বিষহ অবস্থা। কোনোরকমে বিড়ি বেঁধেই ছেলেকে পড়িয়েছেন বাবা। বহু প্রচেষ্টার পর অবশেষে মিলেছে সাফল্য। বুধবার প্রকাশিত রেজাল্টেই বাজিমাত করেন সামিউল। যদিও ডাক্তারিতে সুযোগ মিলতেই সামিউল প্রথমে তার বাবা মা ও পরেই বড় দাদা মুকুল শেখের অবদানের কথা তুলে ধরেন। মূলত তার দাদা মুকুল শেখের পিএইচডির টাকায় পড়াশুনা করেই তার সফলতা বলেই দাবি ওই ছাত্রের। এদিকে সামিউলের সাফল্যে খুশির হাওয়া এলাকাতেও।