দু’বছরের জমা আবেগ মণ্ডপে এলো প্রকাশ্যে, সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠলেন বধূরা। দুই বছরের জমা আবেগ মণ্ডপে প্রকাশ্যে এলো। মণ্ডপ, মন্দিরে সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠলেন পুরুলিয়ার বধূরা। বিজয়া দশমী। দেবী দুর্গার বিদায়ের পালা। সকলের চোখে-মুখে বিষাদের ছাপ। কৈলাসে ফিরবেন দুর্গা। তার আগে অশ্রুসজল চোখে কন্যাসম দুর্গাকে বরণ করে, মিষ্টি মুখ করিয়ে সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন বাংলার বধূরা।
ব্যাতিক্রম ছিল না জেলা পুরুলিয়াও। মন্দিরে মণ্ডপে বিষাদের মধ্যেই সিঁদুর খেলায় মেতে উঠেন মহিলারা। দুই বছর করোনায় জমে থাকা আবেগ প্রকাশ্যে আনেন তাঁরা। এরপরই ঘট বিসর্জনে অংশ নেন মহিলারাও। বিকেল থেকে প্রতিমা নিরঞ্জন হয়। চলে গভীর রাত পর্যন্ত। কোথাও অবশ্য কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে প্রশাসনের দাবি।
আরও পড়ুন – কলকাতা-শ্রী সহ ৭টি শারদ সম্মান জাগরীর থিম “আলোর দিশারী-র” ঝুলিতে
উল্লেখ্য, দু’বছরের জমা আবেগ মণ্ডপে এলো প্রকাশ্যে, সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠলেন বধূরা। দুই বছরের জমা আবেগ মণ্ডপে প্রকাশ্যে এলো। মণ্ডপ, মন্দিরে সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠলেন পুরুলিয়ার বধূরা। বিজয়া দশমী। দেবী দুর্গার বিদায়ের পালা। সকলের চোখে-মুখে বিষাদের ছাপ। কৈলাসে ফিরবেন দুর্গা।
তার আগে অশ্রুসজল চোখে কন্যাসম দুর্গাকে বরণ করে, মিষ্টি মুখ করিয়ে সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন বাংলার বধূরা। ব্যাতিক্রম ছিল না জেলা পুরুলিয়াও। মন্দিরে মণ্ডপে বিষাদের মধ্যেই সিঁদুর খেলায় মেতে উঠেন মহিলারা। দুই বছর করোনায় জমে থাকা আবেগ প্রকাশ্যে আনেন তাঁরা। এরপরই ঘট বিসর্জনে অংশ নেন মহিলারাও। বিকেল থেকে প্রতিমা নিরঞ্জন হয়। চলে গভীর রাত পর্যন্ত। কোথাও অবশ্য কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে প্রশাসনের দাবি।