কুলিক এক্সপ্রেসে মহিলার রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার

কুলিক এক্সপ্রেসে মহিলার রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

কুলিক এক্সপ্রেসে মহিলার রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার। হাওড়া রাধিকাপুর আপ কুলিক এক্সপ্রেসে রক্তাক্ত এক মহিলার মৃতদেহকে ঘিরে চাঞ্চল্য ্য ছড়িয়েছে কালিয়াগঞ্জ অঞ্চলে। হাওড়া- রাধিকাপুর কুলিক এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশন থেকে সকালে ছেড়ে সন্ধ্যায় পৌঁছায় উত্তর দিনাজপুর জেলার ভারত – বাংলাদেশ সীমান্ত অঞ্চল রাধিকাপুর গ্রামে। বৃহস্পতিবার সকালে ওই ট্রেনের কম্পার্টমেন্ট পরিস্কার করতে যায় কালাচাঁদ বাঁশফোর নামে এক সাফাই কর্মী।

 

ওই সাফাই কর্মী ট্রেনের কম্পার্টমেন্টে রক্তাক্ত মহিলার মৃতদেহ দেখে খবর দেন রেল পুলিশকে। রেল পুলিশ এসে মৃত মহিলার পাশে অনেক কাগজপত্র দেখতে পান ছড়ানো ছিটানো অবস্থায়, তার মধ্যে থেকেই উদ্ধার হয় একটি ব্যাংকের পাস বই, যে পাশ বইয়ে নাম লেখা ছিল চম্পা দেবী, বাড়ি উত্তর প্রদেশ। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে মোদি সরকারের আমলে রেলের খরচা পারলেও বাড়েনি রেলের নিরাপত্তা।

 

তিন বছর আগে থেকে করোনার অজুহাতে প্রায় প্রতিটি ট্রেনে সুযোগ সুবিধা না বাড়িয়ে শুধু মাত্র স্পেশাল নাম দিয়ে বাড়িয়েছেন ট্রেনভাড়া। তুলে দিয়েছেন সিনিয়র সিটিজেন সহ সমস্ত রকমের কনসেশন। অথচ নিরাপত্তার অভাবে দিনের পর দিন রেলে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেই চলেছে। এমনকি রাজধানী এক্সপ্রেস এর মতন ট্রেনেও এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে দেখা গিয়েছে। একের পর এক মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার।

আরও পড়ুন – ৪ দফা দাবী নিয়ে ডেপুটেশন অল ইন্ডিয়া খেতমজদুর সংগঠনের

উল্লেখ্য, হাওড়া রাধিকাপুর আপ কুলিক এক্সপ্রেসে রক্তাক্ত এক মহিলার মৃতদেহকে ঘিরে চাঞ্চল্য ্য ছড়িয়েছে কালিয়াগঞ্জ অঞ্চলে। হাওড়া- রাধিকাপুর কুলিক এক্সপ্রেস হাওড়া স্টেশন থেকে সকালে ছেড়ে সন্ধ্যায় পৌঁছায় উত্তর দিনাজপুর জেলার ভারত – বাংলাদেশ সীমান্ত অঞ্চল রাধিকাপুর গ্রামে। বৃহস্পতিবার সকালে ওই ট্রেনের কম্পার্টমেন্ট পরিস্কার করতে যায় কালাচাঁদ বাঁশফোর নামে এক সাফাই কর্মী। ওই সাফাই কর্মী ট্রেনের কম্পার্টমেন্টে রক্তাক্ত মহিলার মৃতদেহ দেখে খবর দেন রেল পুলিশকে।

 

রেল পুলিশ এসে মৃত মহিলার পাশে অনেক কাগজপত্র দেখতে পান ছড়ানো ছিটানো অবস্থায়, তার মধ্যে থেকেই উদ্ধার হয় একটি ব্যাংকের পাস বই, যে পাশ বইয়ে নাম লেখা ছিল চম্পা দেবী, বাড়ি উত্তর প্রদেশ। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে মোদি সরকারের আমলে রেলের খরচা পারলেও বাড়েনি রেলের নিরাপত্তা। তিন বছর আগে থেকে করোনার অজুহাতে প্রায় প্রতিটি ট্রেনে সুযোগ সুবিধা না বাড়িয়ে শুধু মাত্র স্পেশাল নাম দিয়ে বাড়িয়েছেন ট্রেনভাড়া।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top