দোড়গোড়ায় লোকসভা ভোট। নির্বাচন কমিশনের দাবি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের থেকে একমাস এগিয়ে আসতে পারে। অর্থাৎ ভোট হওয়ার সম্ভবনা আছে মার্চে। এখন গোটা দেশের রাজনৈতিক মহলের নজর ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের দিকে। আর এর আগেই দেশের পাঁচ রাজ্যে রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচনের আগে ওই পাঁচ নির্বাচনকেই সেমিফাইনাল বলে গণ্য করছে সব রাজনৈতিক দল। তাই সেই ভোটের প্রস্তুতি এবার শুরু করে দিল কংগ্রেস। আজ শনিবার থেকেই তিন দিনের বৈঠকে বসছে কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী সমিতি। মূলত পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনকে সামনে রেখেই হায়দরাবাদে বসবে এই বৈঠক। বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। বৈঠকে থাকবেন সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধী। দ্বিতীয় ভারত জড়ো যাত্রা নিয়েও কথা হবে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুনঃ করোনার থেকেও মৃত্যু হার বেশি নিপা ভাইরাসে, সতর্কবার্তা আইসিএমআরের তরফে
চলতি বছরের শেষে রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ, ছত্তিসগড়, তেলেঙ্গনা ও মিজোরামে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। তার আগে তৈরি হবে কংগ্রেসের রণকৌশল। পাঁচ রাজ্যেই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী কংগ্রেস। কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, আগামী সোমবার হায়দরাবাদের রাস্তায় বড় মিছিল করবে কংগ্রেস। সেখানে সাধারণ মানুষের জন্য ৬টি বিশেষ ঘোষণা করা হবে কংগ্রেসের তরফ থেকে। তাঁর কথায়, তেলেঙ্গনার রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বড় বদল আনবে কংগ্রেস। এদিকে, ভারত জড়ো যাত্রার প্রস্তুতি নিয়েও আলোচনা হবে বৈঠকে। আগামী সোমবার হায়দরাবাদের রাস্তায় বড় মিছিল করবে কংগ্রেস। সেখানে সাধারণ মানুষের জন্য ৬টি বিশেষ ঘোষণা করা হবে কংগ্রেসের তরফ থেকে। তাঁর কথায়, তেলেঙ্গনার রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বড় বদল আনবে কংগ্রেস। এদিকে, ভারত জড়ো যাত্রার প্রস্তুতি নিয়েও আলোচনা হবে বৈঠকে।
বর্তমানে তেলেঙ্গনায় ক্ষমতায় থাকা বিআরএস সরকারকে আক্রমণ করে কংগ্রেসের দাবি, বিজেপির সঙ্গে আঁতাত রয়েছে চন্দ্রশেখ রাও-এর। দিল্লির নরেন্দ্র মোদী সরকারের সঙ্গে তেলেঙ্গনার বিআরএস সরকারের কোনও তফাৎ নেই বলেও মন্তব্য করেছেন জয়রাম রমেশ। উল্লেখ্য, এবার তেলেঙ্গনায় হবে বিজেপি, বিআরএস ও কংগ্রেসের ত্রিমুখী লড়াই। আর এই ভোট শুধু কংগ্রেস নয়, ইন্ডিয়া জোটের জন্য অ্যাসিড টেস্ট হতে চলেছে বলেও মনে করছেন অনেকে। সরকারের সঙ্গে তেলেঙ্গনার বিআরএস সরকারের কোনও তফাৎ নেই বলেও মন্তব্য করেছেন জয়রাম রমেশ। উল্লেখ্য, এবার তেলেঙ্গনায় হবে বিজেপি, বিআরএস ও কংগ্রেসের ত্রিমুখী লড়াই। আর এই ভোট শুধু কংগ্রেস নয়, ইন্ডিয়া জোটের জন্য অ্যাসিড টেস্ট হতে চলেছে বলেও মনে করছেন অনেকে।