আমেরিকার বে এরিয়া প্রবাসী’-র দুর্গাপুজো। প্রায় অর্ধশতাব্দী হতে চলেছে আমেরিকার সান ফ্রান্সিস্কো বে এরিয়াতে ‘বে এরিয়া প্রবাসী’-র দুর্গাপুজো। ১৯৭৪ সালের অক্টোবর মাস। আমেরিকায় শুরু হয়েছিল এই বাঙালিয়ানা উদযাপনের উৎসব। বে এরিয়ার বিভিন্ন নিকট-সন্নিবিষ্ট শহরগুলির বাঙালিরা একত্রিত হয়ে যে পুজো শুরু করেছিলেন, তা বছরের পর বছর, দশকের পর দশক ধরে কলেবরে বাড়তে বাড়তে এখন গোটা আমেরিকার অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহত্তম পুজো। কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত থাকেন তিনদিন ব্যাপী এই পুজোয়। আল্পনা দেওয়া ও শঙ্খধ্বনি প্রতিযোগিতা, ঢাক ও ধুনুচিনাচ, আদ্যন্ত বাঙালি খাওদাওয়ার ব্যবস্থা।
তাছাড়াও থাকে স্থানীয় বাঙালিদের শিল্প প্রতিভার বিকাশ। চলে আবৃত্তি, গান, নাচ। বিভিন্ন খ্যাতনামা শিল্পীরা দেশ থেকে এসে আসর মাতিয়ে যান। প্রকাশিত হয় বাংলা শারদীয়া পত্রিকা। দেশ হয়তো দূরে, কিন্তু দেশের উদযাপন সাক্ষী হয়ে ওঠে মা দুর্গার আবাহনে।
আরও পড়ুন – মহালয়ার আগে ধুলো ঝেড়ে রেডিও সারাচ্ছে বাঙালি
উল্লেখ্য, প্রায় অর্ধশতাব্দী হতে চলেছে আমেরিকার সান ফ্রান্সিস্কো বে এরিয়াতে ‘বে এরিয়া প্রবাসী’-র দুর্গাপুজো। ১৯৭৪ সালের অক্টোবর মাস। আমেরিকায় শুরু হয়েছিল এই বাঙালিয়ানা উদযাপনের উৎসব। বে এরিয়ার বিভিন্ন নিকট-সন্নিবিষ্ট শহরগুলির বাঙালিরা একত্রিত হয়ে যে পুজো শুরু করেছিলেন, তা বছরের পর বছর, দশকের পর দশক ধরে কলেবরে বাড়তে বাড়তে এখন গোটা আমেরিকার অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহত্তম পুজো। কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত থাকেন তিনদিন ব্যাপী এই পুজোয়। আল্পনা দেওয়া ও শঙ্খধ্বনি প্রতিযোগিতা, ঢাক ও ধুনুচিনাচ, আদ্যন্ত বাঙালি খাওদাওয়ার ব্যবস্থা।
তাছাড়াও থাকে স্থানীয় বাঙালিদের শিল্প প্রতিভার বিকাশ। চলে আবৃত্তি, গান, নাচ। বিভিন্ন খ্যাতনামা শিল্পীরা দেশ থেকে এসে আসর মাতিয়ে যান। প্রকাশিত হয় বাংলা শারদীয়া পত্রিকা। দেশ হয়তো দূরে, কিন্তু দেশের উদযাপন সাক্ষী হয়ে ওঠে মা দুর্গার আবাহনে।