আয়ারল্যান্ডের প্রবাসীদের দুর্গাপুজো

আয়ারল্যান্ডের প্রবাসীদের দুর্গাপুজো। সেই আয়ারল্যান্ডের রাজধানী, ডাব্লিন শহরের ‘সুজন বেঙ্গলি কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন’-এর সর্বজনীন দুর্গোৎসব। সমুদ্র আর পাহাড়ে ঘেরা এই আয়ারল্যান্ডে বাঙালি অভিবাসীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। কর্মসূত্রে বা উচ্চশিক্ষার তাগিদে বহু বাঙালিই এ দেশের স্থায়ী বাসিন্দা। তেমনই কয়েক জন সমমনস্ক প্রবাসী বাঙালির হাত ধরে সুজনের পথ চলা শুরু হয়েছিল।

 

এক কালে খুবই ছোট করে হত পুজো। সময়ের সঙ্গে ঘরোয়া পুজোটির এখন যথেষ্ট পরিচিতি হয়েছে। তবে সেই ঘরোয়া আন্তরিকতা আজও সুজনের সর্বজনীন পুজোর এক অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এখানে প্রতি বছর সুজনের পুজো আয়োজিত হয় শরতের কোনও একটি সপ্তাহান্তে। যাতে দৈনন্দিন জীবনের কর্মব্যস্ততা সামলেও অধিকাংশ বাঙালি পুজোয় যোগ দিতে পারেন, আবার সেই সঙ্গে পুজোর আমেজটাও বজায় থাকে পূর্ণ মাত্রায়।

 

পাঁচ দিনের পুজো মাত্র আড়াই দিনের মধ্যে সারলেও অনুষ্ঠানে আর উপাচারে যাতে কোনও খামতি না থাকে, সেই বিষয়ে সুজনের প্রধান পুরোহিত আর কর্মকর্তাদের কড়া নজর থাকে। তাঁদের দক্ষ তত্ত্বাবধানে ষষ্ঠী, সপ্তমীর পুজো থেকে শুরু করে অষ্টমীর অঞ্জলি, সন্ধিপুজো, নবমীর সন্ধ্যারতি, দশমীর পুজো, দেবীবরণ এবং সিঁদুর খেলার যাবতীয় উপাচার অত্যন্ত সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হয়।

আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ

উল্লেখ্য, আয়ারল্যান্ডের দুর্গাপুজো । সেই আয়ারল্যান্ডের রাজধানী, ডাব্লিন শহরের ‘সুজন বেঙ্গলি কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন’-এর সর্বজনীন দুর্গোৎসব। সমুদ্র আর পাহাড়ে ঘেরা এই আয়ারল্যান্ডে বাঙালি অভিবাসীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। কর্মসূত্রে বা উচ্চশিক্ষার তাগিদে বহু বাঙালিই এ দেশের স্থায়ী বাসিন্দা। তেমনই কয়েক জন সমমনস্ক প্রবাসী বাঙালির হাত ধরে সুজনের পথ চলা শুরু হয়েছিল।

 

এক কালে খুবই ছোট করে হত পুজো। সময়ের সঙ্গে ঘরোয়া পুজোটির এখন যথেষ্ট পরিচিতি হয়েছে। তবে সেই ঘরোয়া আন্তরিকতা আজও সুজনের সর্বজনীন পুজোর এক অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এখানে প্রতি বছর সুজনের পুজো আয়োজিত হয় শরতের কোনও একটি সপ্তাহান্তে। যাতে দৈনন্দিন জীবনের কর্মব্যস্ততা সামলেও অধিকাংশ বাঙালি পুজোয় যোগ দিতে পারেন, আবার সেই সঙ্গে পুজোর আমেজটাও বজায় থাকে পূর্ণ মাত্রায়।

 

পাঁচ দিনের পুজো মাত্র আড়াই দিনের মধ্যে সারলেও অনুষ্ঠানে আর উপাচারে যাতে কোনও খামতি না থাকে, সেই বিষয়ে সুজনের প্রধান পুরোহিত আর কর্মকর্তাদের কড়া নজর থাকে। তাঁদের দক্ষ তত্ত্বাবধানে ষষ্ঠী, সপ্তমীর পুজো থেকে শুরু করে অষ্টমীর অঞ্জলি, সন্ধিপুজো, নবমীর সন্ধ্যারতি, দশমীর পুজো, দেবীবরণ এবং সিঁদুর খেলার যাবতীয় উপাচার অত্যন্ত সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হয়।