জলের অভাবে চাষ পিছিয়ে যাচ্ছে

জলের অভাবে চাষ পিছিয়ে যাচ্ছে। পূর্ব বর্ধমান জেলায় চাষ পিছিয়ে যাচ্ছে। জলের অভাবে চাষ পিছিয়ে যাচ্ছে। কারণ বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে। জেলায় দুর্বল বর্ষা। কোথাও কোথাও বৃষ্টি হলেও জেলার সর্বত্র একই পরিমাণে বৃষ্টি হচ্ছে না। কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা যায়, জেলায় এই সময় যে পরিমাণে ধান রোয়ানো হয় তা এবার হয় নি। তার কারণ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি। জুনে বৃষ্টিপাতের ঘাটতি ছিল ৪৯ শতাংশ। আর জুলাইয়ে ৬১ শতাংশের মতো বৃষ্টির ঘাটতি ছিল। অন্যদিকে এক সপ্তাহের জন্য জল ছাড়া হলেও জলাধারে পর্যপ্ত পরিমাণে জল না থাকায় ডিভিসি আর জল ছড়বে না। জেলাপরিষদের কৃষির কর্মাধ্যক্ষ মহম্মদ ইসমাইল জানান, “গত বছর এই সময় জেলায় আমন ধান রোয়ানোর কাজ হয়েছিল ২ লক্ষ ৬৫ হাজার হেক্টর জমিতে।

 

এবার সে জায়গায় ১ লক্ষ ২৩ হাজার ৬৪৭ হেক্টর জমিতে ধান রোয়ানোর কাজ হয়েছে। এবার জলের জন্য চাষ অনেকেটাই পিছিয়ে গেছে।“ তাই আগষ্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে বর্ষা সক্রিয় ভূমিকা না নেওয়ায় আমন ধান রোওয়ানোর ক্ষেত্রে সমস্যায় চাষিরা। যদিও ডিভিসি ২২ তারিখ থেকে জল ছেড়ে ছিল এক সপ্তাহের জন্য। কৃষি দপ্তর সূত্রে খবর, জল ছাড়ার পর জেলায় ৭৩ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। বৃষ্টি পর্যাপ্ত নাহলে সেচের জলের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তবে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় জলের অভাবে দুশ্চিন্তায় আমন ধান চাষীরা।। পূর্ব বর্ধমান জেলায় চাষ পিছিয়ে যাচ্ছে। জলের অভাবে চাষ পিছিয়ে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন – প্রশাসনের ওপর ভরসা করলে হারাতে হবে সন্তানকে, সিপিএম

কারণ বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে। জেলায় দুর্বল বর্ষা। কোথাও কোথাও বৃষ্টি হলেও জেলার সর্বত্র একই পরিমাণে বৃষ্টি হচ্ছে না। কৃষি দপ্তর সূত্রে জানা যায়, জেলায় এই সময় যে পরিমাণে ধান রোয়ানো হয় তা এবার হয় নি। তার কারণ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি। জুনে বৃষ্টিপাতের ঘাটতি ছিল ৪৯ শতাংশ। আর জুলাইয়ে ৬১ শতাংশের মতো বৃষ্টির ঘাটতি ছিল। অন্যদিকে এক সপ্তাহের জন্য জল ছাড়া হলেও জলাধারে পর্যপ্ত পরিমাণে জল না থাকায় ডিভিসি আর জল ছড়বে না।

 

জেলাপরিষদের কৃষির কর্মাধ্যক্ষ মহম্মদ ইসমাইল জানান, “গত বছর এই সময় জেলায় আমন ধান রোয়ানোর কাজ হয়েছিল ২ লক্ষ ৬৫ হাজার হেক্টর জমিতে। এবার সে জায়গায় ১ লক্ষ ২৩ হাজার ৬৪৭ হেক্টর জমিতে ধান রোয়ানোর কাজ হয়েছে। এবার জলের জন্য চাষ অনেকেটাই পিছিয়ে গেছে।“ তাই আগষ্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে বর্ষা সক্রিয় ভূমিকা না নেওয়ায় আমন ধান রোওয়ানোর ক্ষেত্রে সমস্যায় চাষিরা। যদিও ডিভিসি ২২ তারিখ থেকে জল ছেড়ে ছিল এক সপ্তাহের জন্য। কৃষি দপ্তর সূত্রে খবর, জল ছাড়ার পর জেলায় ৭৩ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। বৃষ্টি পর্যাপ্ত নাহলে সেচের জলের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তবে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় জলের অভাবে দুশ্চিন্তায় আমন ধান চাষীরা।