আজ সকালে নয়াগ্ৰামের দেউলবাড় রামেশ্বর এলাকায় উন্মত্ত হাতির তান্ডব! হাতির হামলায় মৃত দুই। হাতির হানায় মৃত্যু হয়েছে দুজনের। আরও প্রাণহানি রুখতে মাইকিং করে এলাকাবাসীদের নিরাপদ স্থানে থাকার পরামর্শ দিচ্ছে পুলিশ এবং বন দফতর।
আরও পড়ুনঃ অভিষেকের মিম শেয়ার করে গ্রেফতার, FIR -এর কোনও যৌক্তিকতা নেই জানাল আদালত
জানা গিয়েছে, আজ সকালে একটি হাতির দল নয়াগ্ৰামের দেউলবাড় এলাকায় সুবর্ণরেখা নদী পার হয়। কিছুক্ষণ পরে গ্রামবাসীদের নজরে আসে নদীর পাড়ে একটি হাতির বাচ্চা মরে পড়ে আছে। তখন এলাকায় খবর ছড়িয়ে পড়তেই প্রচুর মানুষ মৃত হাতির বাচ্চা দেখতে জড়ো হন। কিন্তু পাশে যেতেই দেখা যায় কিছুটা দুরে আরও একটি হাতি রয়েছে বাচ্চা হাতিটিকে গার্ড করার জন্য। তখন কিছু বুঝে উঠার আগেই তাড়া করে আসে হাতিটি। সঙ্গে সঙ্গে পায়ের তলায় পিশে ফেলে স্থানীয় শশধর মাহাত এবং আনন্দ জানা নামে দুজনকে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় দুজনের।
পরে ঘটনার খবর পেয়ে নয়াগ্ৰাম থানার আইসী সুদীপ ঘোষাল এর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও বন দফতরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। জানা গিয়েছে উন্মত্ত হাতিটি এলাকায় এখনো তান্ডব চালাচ্ছে। তাই বন দফতর এবং পুলিশের পক্ষ থেকে এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে এলাকাবাসী যাতে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে পড়েন তার জন্য।তবে নয়াগ্ৰাম ব্লকের সবথেকে উল্লেখযোগ্য জায়গা রামেশ্বর এবং জনবহুল গ্রাম দেউলবাড় এলাকায় উন্মত্ত হাতির তান্ডব হওয়ায় যথেষ্ট আতঙ্কে এলাকাবাসী। জনবহুল গ্রাম দেউলবাড় এলাকায় উন্মত্ত হাতির তান্ডব হওয়ায় যথেষ্ট আতঙ্কে এলাকাবাসী।
হাতি দেখতে গিয়ে দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে এটা বন দফতর দাবি করলেও মৃত শশধর মাহাত এর পরিবারের দাবি শশধর বাবু হাতি দেখতে যাননি। উনি আশ্বিন মাসের সংক্রান্তি উপলক্ষে এদিন নিয়ম মেনে ধান জমিতে শরকাঠি পুঁততে গিয়েছিলেন।এমন সময় উন্মত্ত হাতিটি হামলা চালায। হাতি হামলায় মৃত্যু হয়। ওই এলাকায় হাতির তাণ্ডবে আতঙ্কিত এলাকাবাসী।
হাতি দেখতে গিয়ে দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে এটা বন দফতর দাবি করলেও মৃত শশধর মাহাত এর পরিবারের দাবি শশধর বাবু হাতি দেখতে যাননি। উনি আশ্বিন মাসের সংক্রান্তি উপলক্ষে এদিন নিয়ম মেনে ধান জমিতে শরকাঠি পুঁততে গিয়েছিলেন।এমন সময় উন্মত্ত হাতিটি হামলা চালায। হাতি হামলায় মৃত্যু হয়। ওই এলাকায় হাতির তাণ্ডবে আতঙ্কিত এলাকাবাসী।