
ধীরে ধীরে নিজেদের রঙ নিচ্ছে তালিবান, এবার তারা কী ঘোষণা দিলো? ক্রমশ নিজের রঙ নিচ্ছে তালিবান। শান্তি, সম্প্রীতি, নারী স্বাধীনতা, নারী অধিকার নিয়ে মাসখানেক ধরে কপচানো সমস্ত বুলি আসলে যে ফক্কিফাঁকি তা আর বুঝতে বাকি রইল না। টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে বসে তালিবান মুখপাত্র বলে দিলেন, মন্ত্রিসভায় মেয়েদের কোনও স্থান নেই। মেয়েদের কাজ সন্তান জন্ম দেওয়া।
সরকারে অংশ নিতে চেয়ে প্রতিবাদ করে চলেছেন বেশ কিছু আফগান নারী। তাঁদের মধ্যে চার জন অগ্রগণ্য ভূমিকা নিয়েছেন। তাঁদের আক্রমণ করে তালিবান মুখপাত্র সৈয়দ জেকরুল্লাহ হাশিমি বললেন, ওই চার মহিলা আদৌ আফগানিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে না। আসল আফগান নারীরা সন্তানের জন্ম দেয়, তাদের ইসলামি নীতির পাঠ দেয়।
আর ও পড়ুন নুসরতের সিঁথিতে সিঁদুর ! তাহলে কে ঈশানের বাবা ? চড়ছে জল্পনা
হাশিমি বলেন, মন্ত্রিসভায় কেন থাকবে মেয়েরা। তাতে পালটা প্রশ্ন আসে কেন নয়। মুখপাত্র বলেন, মেয়েদের মন্ত্রিত্ব দেওয়া হল অনেকটা এমন কিছু গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া যা তারা বহন করতে পারবে না।
হেরাট প্রদেশে সপ্তাহখানেক ধরে মহিলারা পোস্টার নিয়ে প্রতিবাদ করছিলেন। তাঁদের বক্তব্য ছিল, কোনও সরকারই মহিলাদের ছাড়া দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। তালিবরা এই মতের ঘোর বিরোধী। প্রতিবাদী মহিলাদের প্রতিবাদ স্থল থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে তারা।
উল্লেখ্য, ক্রমশ নিজের রঙ নিচ্ছে তালিবান। শান্তি, সম্প্রীতি, নারী স্বাধীনতা, নারী অধিকার নিয়ে মাসখানেক ধরে কপচানো সমস্ত বুলি আসলে যে ফক্কিফাঁকি তা আর বুঝতে বাকি রইল না। টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে বসে তালিবান মুখপাত্র বলে দিলেন, মন্ত্রিসভায় মেয়েদের কোনও স্থান নেই। মেয়েদের কাজ সন্তান জন্ম দেওয়া।
হাশিমি বলেন, মন্ত্রিসভায় কেন থাকবে মেয়েরা। তাতে পালটা প্রশ্ন আসে কেন নয়। মুখপাত্র বলেন, মেয়েদের মন্ত্রিত্ব দেওয়া হল অনেকটা এমন কিছু গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া যা তারা বহন করতে পারবে না।হেরাট প্রদেশে সপ্তাহখানেক ধরে মহিলারা পোস্টার নিয়ে প্রতিবাদ করছিলেন। তাঁদের বক্তব্য ছিল, কোনও সরকারই মহিলাদের ছাড়া দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। তালিবরা এই মতের ঘোর বিরোধী। প্রতিবাদী মহিলাদের প্রতিবাদ স্থল থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে তারা।
সরকারে অংশ নিতে চেয়ে প্রতিবাদ করে চলেছেন বেশ কিছু আফগান নারী। তাঁদের মধ্যে চার জন অগ্রগণ্য ভূমিকা নিয়েছেন। তাঁদের আক্রমণ করে তালিবান মুখপাত্র সৈয়দ জেকরুল্লাহ হাশিমি বললেন, ওই চার মহিলা আদৌ আফগানিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে না। আসল আফগান নারীরা সন্তানের জন্ম দেয়, তাদের ইসলামি নীতির পাঠ দেয়।