চলতি আইএসএলের সেমিফাইনাল ও ফাইনাল হতে পারে কলকাতায়। সংগঠক এফএসডিএলের ভাবনা এরকমই। এটিকে মোহনবাগান অবশ্য কলকাতায় নকআউট পর্বের ম্যাচ করানোর জন্য একটা চাপ দিচ্ছে।
কিন্তু তার আগে কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি হতে হবে। আগামী বছর মার্চের শেষ বা এপ্রিলের শুরুতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কমানো যেতে পারে বায়োবাবলের কড়াকড়ি। তখনই গোয়া থেকে যুবভারতীতে আসতে পারে পাঁচটি ম্যাচ।
এটিকে মোহনবাগানের পাশাপাশি এসসি ইস্টবেঙ্গলকে শেষ চারে ওঠার জায়গায় থাকতে হবে। তবেই কলকাতায় আসবে ম্যাচ। ভরা বা অর্ধেক যুবভারতীতে মোহন–ইস্ট ম্যাচ মানেই যে আলাদা উন্মাদনা। সংগঠক ও টিভি সম্প্রচারক সংস্থা গোটা বিষয়ে বেশ উৎসাহী। গোটাটাই আছে আলোচনার পর্যায়ে।
কলকাতায় যদিও বা খেলা আসে, অবশ্য অন্য সমস্যাও আছে। কলকাতায় তখন চলবে আই লিগ। তবে এক্ষেত্রে পরিকল্পনা তৈরি এফএসডিএলের। সংগঠকরা বলছেন, কলকাতায় অনেক স্টেডিয়াম রয়েছে। আইএসএলের জন্য সপ্তাহ দুয়েক আই লিগের ম্যাচ কল্যাণী, কিশোর ভারতীতে হতে পারে। তাছাড়া আইএসএলের জন্য আসবে মাত্র চারটি দল।
আর ও পড়ুন তৃণমূলের সভায় হাজির শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি, চড়ছে জল্পনা
সেক্ষেত্রে সেমি বায়োবাবল তৈরি করতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। মোহন–ইস্টের সদস্য, সমর্থক থেকে শুরু করে ময়দানের প্রাক্তন ফুটবলাররাও চান, কলকাতায় আসুক আইএসএল। সুরজিৎ সেনগুপ্ত বলছেন, ‘যদি আদৌ তা হয়, তবে তা অত্যন্ত ভাল। কলকাতাই তো ফুটবলের মক্কা।’
এদিকে কোভিড পরিস্থিতি আরও কিছুটা স্বাভাবিক হলে দ্বিতীয় পর্বে মাঠে দর্শক ঢোকাতে চায় এফএসডিএল। অন্তত ৪০ শতাংশ হলেও যেন দর্শক ঢোকে। সেই চেষ্টা রয়েছে। ফ্রাঞ্চাইজিরাও সেটাই চাইছে। কারণ সেখান থেকে তাদেরও যে রোজগার আছে। তাছাড়া বাংলার সরকার স্টেডিয়ামে দর্শক প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে। তাই একটা ক্ষীণ সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যদি কলকাতায় আইএসএল সেমিফাইনাল ও ফাইনাল করানো যায়।
উল্লেখ্য,চলতি আইএসএলের সেমিফাইনাল ও ফাইনাল হতে পারে কলকাতায়। সংগঠক এফএসডিএলের ভাবনা এরকমই। এটিকে মোহনবাগান অবশ্য কলকাতায় নকআউট পর্বের ম্যাচ করানোর জন্য একটা চাপ দিচ্ছে।
কিন্তু তার আগে কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি হতে হবে।
আগামী বছর মার্চের শেষ বা এপ্রিলের শুরুতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কমানো যেতে পারে বায়োবাবলের কড়াকড়ি। তখনই গোয়া থেকে যুবভারতীতে আসতে পারে পাঁচটি ম্যাচ।এটিকে মোহনবাগানের পাশাপাশি এসসি ইস্টবেঙ্গলকে শেষ চারে ওঠার জায়গায় থাকতে হবে। তবেই কলকাতায় আসবে ম্যাচ। ভরা বা অর্ধেক যুবভারতীতে মোহন–ইস্ট ম্যাচ মানেই যে আলাদা উন্মাদনা। সংগঠক ও টিভি সম্প্রচারক সংস্থা গোটা বিষয়ে বেশ উৎসাহী। গোটাটাই আছে আলোচনার পর্যায়ে।