ওমিক্রন নিয়ে ভয় না পেয়ে সতর্ক থাকুন, বললেন মুখ্যমন্ত্রী । ওমিক্রন নিয়ে ভয় না পেয়ে সতর্ক থাকুন, করোনা আবহে সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘কোভিডের জন্য ১৯৪টি হাসপাতাল আমরা চিহ্নিত করেছি। করোনা আক্রান্ত সকলের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। মারাত্মক নয়, তবে খুব দ্রুত ছড়াচ্ছে। গত ৭-৮দিনে ৪৫ হাজারের বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। তবে হাসপাতালে ভর্তি ২ হাজারের কিছু বেশি। সকলে মাস্ক পরুন, হাত ভাল করে ধুয়ে নিন।’
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রশাসন জোর করে মাস্ক পরাতে পারে না। এদিকে লোকাল ট্রেন বন্ধ করলেও দোষ, না করলেও দোষ। বলবে আসতে পারছে না। কিন্তু রাস্তাঘাটে মাস্ক পরার বিষয়টা পুলিশকে কঠোরভাবে দেখার জন্য বলছি।’ রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যেই ১০ কোটি ৭৭ লক্ষ ৬৪ হাজার ৭ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। ১৪ হাজারের বেশি মানুষ প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছেন। ২৩.১৭ শতাংশ পজিটিভিটি রেট। সুস্থতার হার তবে মৃত্যুর হার অনেকটা কম। ৩০ হাজার ৮৮১ জন হোম আইসোলেশনে রয়েছেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, শুনেছি তিনটে ঢেউয়ের পর নাকি এন্ডেমিক হয়ে যায়। যাওয়ার আগে করোনা সবাইকে ভাবিয়ে যাচ্ছে। আগামী ১৫ দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি আরও বাড়ে তাহলে বিধিনিষেধ আরও কঠোর করতে হবে।’এদিকে সাংবাদিক বৈঠকে শুক্রবার চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উদ্বোধনের কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সেটি শুক্রবার ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করবেন। যদিও মোট প্রকল্পের ২৫ শতাংশ টাকা রাজ্যের। আমি কালীঘাটের অফিস থেকে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকব।
আর ও পড়ুন এক অদ্ভূত শহর বানাতে চলেছে সৌদি আরব
উল্লেখ্য, ওমিক্রন নিয়ে ভয় না পেয়ে সতর্ক থাকুন, করোনা আবহে সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘কোভিডের জন্য ১৯৪টি হাসপাতাল আমরা চিহ্নিত করেছি। করোনা আক্রান্ত সকলের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। মারাত্মক নয়, তবে খুব দ্রুত ছড়াচ্ছে। গত ৭-৮দিনে ৪৫ হাজারের বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। তবে হাসপাতালে ভর্তি ২ হাজারের কিছু বেশি। সকলে মাস্ক পরুন, হাত ভাল করে ধুয়ে নিন।’
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রশাসন জোর করে মাস্ক পরাতে পারে না। এদিকে লোকাল ট্রেন বন্ধ করলেও দোষ, না করলেও দোষ। বলবে আসতে পারছে না। কিন্তু রাস্তাঘাটে মাস্ক পরার বিষয়টা পুলিশকে কঠোরভাবে দেখার জন্য বলছি।’ রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যেই ১০ কোটি ৭৭ লক্ষ ৬৪ হাজার ৭ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। ১৪ হাজারের বেশি মানুষ প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছেন। ২৩.১৭ শতাংশ পজিটিভিটি রেট। সুস্থতার হার তবে মৃত্যুর হার অনেকটা কম। ৩০ হাজার ৮৮১ জন হোম আইসোলেশনে রয়েছেন।