শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের পুজো। তবে শাশ্বতর পুজোর প্ল্যান কিন্তু একটু আলাদা। পুজোর ভিড় একদমই না-পসন্দ। তাই পুজোর ক’দিন ভিড় থেকে নিস্তার পেতে নিরুদ্দেশেই চলে যেতে চান শাশ্বত। যদিও এ ব্যাপারে পাশে নেই পরিবার। ইচ্ছে থাকলেও ভিড়ের মধ্যে বেরোতে পারেন না স্ত্রী-মেয়েকে নিয়ে। তাই ভরসা বন্ধুরা। তাঁদের সঙ্গে প্রতিবারই গাড়ি নিয়ে কোথাও একটা ঘুরে আসেন অভিনেতা।
কোভিডের জন্য দু’বছর তাতে ভাটা পড়লেও এ বারে কিন্তু প্ল্যান রেডি। কংক্রিটের জঙ্গল থেকে ক’টা দিন ছুটি নিয়ে বেরিয়ে পড়বেন তিন বন্ধুতে। গন্তব্য অজানা। ক্লাস এইট অবধি শাশ্বতর পুজো কেটেছে দাদুর পাড়ায়, বেলতলা রোডে। ঘোরাঘুরি থেকে পুজোর মজা, সব কিছুরই সঙ্গী ছিলেন দাদুই। পরে অবশ্য শাশ্বত চলে আসেন রাজা বসন্ত রায় রোডে। পাড়ার ক্লাবে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা থেকে পুজোর কাজ, সবেতেই থাকতেন তিনি। তাঁর কথায় “ওই চাঁদা তোলা থেকে বিসর্জন অবধি, সবেতেই থাকতাম!” সে সব দিন এখন স্মৃতির খাতায়। পুজোয় মা দুর্গার কাছে শাশ্বতর একটাই চাহিদা, তাহল এক টুকরো শান্তি।
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
উল্লেখ্য, শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের পুজো। তবে শাশ্বতর পুজোর প্ল্যান কিন্তু একটু আলাদা। পুজোর ভিড় একদমই না-পসন্দ। তাই পুজোর ক’দিন ভিড় থেকে নিস্তার পেতে নিরুদ্দেশেই চলে যেতে চান শাশ্বত। যদিও এ ব্যাপারে পাশে নেই পরিবার। ইচ্ছে থাকলেও ভিড়ের মধ্যে বেরোতে পারেন না স্ত্রী-মেয়েকে নিয়ে। তাই ভরসা বন্ধুরা। তাঁদের সঙ্গে প্রতিবারই গাড়ি নিয়ে কোথাও একটা ঘুরে আসেন অভিনেতা। কোভিডের জন্য দু’বছর তাতে ভাটা পড়লেও এ বারে কিন্তু প্ল্যান রেডি।
কংক্রিটের জঙ্গল থেকে ক’টা দিন ছুটি নিয়ে বেরিয়ে পড়বেন তিন বন্ধুতে। গন্তব্য অজানা। ক্লাস এইট অবধি শাশ্বতর পুজো কেটেছে দাদুর পাড়ায়, বেলতলা রোডে। ঘোরাঘুরি থেকে পুজোর মজা, সব কিছুরই সঙ্গী ছিলেন দাদুই। পরে অবশ্য শাশ্বত চলে আসেন রাজা বসন্ত রায় রোডে। পাড়ার ক্লাবে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা থেকে পুজোর কাজ, সবেতেই থাকতেন তিনি। তাঁর কথায় “ওই চাঁদা তোলা থেকে বিসর্জন অবধি, সবেতেই থাকতাম!” সে সব দিন এখন স্মৃতির খাতায়। পুজোয় মা দুর্গার কাছে শাশ্বতর একটাই চাহিদা, তাহল এক টুকরো শান্তি।