কলকাতায় ফের বাড়ছে ডেঙ্গি মৃত্যু। ফের এক ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু। শহরেরই একটি বেসরকারি হাসপাতালে শুক্রবার মৃত্যু হয় ৬৬ বছর বয়সি এক বৃদ্ধের। নাম পিনাক সরকার। সল্টলেকের বাসিন্দা পিনাকবাবু বেশ কয়েকদিন ধরেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত ছিলেন বলে সূত্রের খবর। পরে অবস্থার অবনতি হলে গত ১৫ সেপ্টেম্বর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
তার পরে গত সাতদিন ধরে সেই হাসপাতালেই চিকিত্সাধীন ছিলেন। কিন্তু, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। রাত ১০টা বেজে ১৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন পিনাকবাবুর। সূত্রের খবর, পিনাক সরকারের ডেথ সার্টিফিকেটে ডেঙ্গি শক সিনড্রোমের উল্লেখ রয়েছে।
প্রতি বছরের মতো এবছরও বর্ষার শুরু থেকে ডেঙ্গির প্রকোপ বেড়েছে রাজ্যের একাধিক জেলা। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। সরকারের তরফে ডেঙ্গিতে মৃত্যুর কোনও পরিসংখ্যান প্রকাশ করা না হলেও বেসরকারি মতে চলতি মরসুমে ৩০ জনেরও বেশি ডেঙ্গি আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে।
গত ২০ সেপ্টেম্বরেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে দক্ষিণ দমদমের মোতিঝিলের এক সপ্তম শ্রেণির পড়ুয়ার ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। তার আগে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে শহরের এক চিকিত্সকেরও মৃত্যুর খবর সামনে এসেছিল। বিগত কয়েকদিনে রাজ্যে হুহু করে বেড়েছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, এই মুহূর্তে রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার ২৭২। তারমধ্যে শহরাঞ্চলেই আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি। গ্রামাঞ্চলে সেই সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি। ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্তে অবশ্য নড়েচড়ে বসেছে কলকাতা পুরসভা। ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্যকর্মীদের ২ মাস পর্যন্ত ছুটি বাতিল হয়েছে। শুরু হয়েছে ড্রোনে নজরদারি। সেপ্টেম্বরেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে দক্ষিণ দমদমের মোতিঝিলের এক সপ্তম শ্রেণির পড়ুয়ার ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। তার আগে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে শহরের এক চিকিত্সকেরও মৃত্যুর খবর সামনে এসেছিল। বিগত কয়েকদিনে রাজ্যে হুহু করে বেড়েছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, এই মুহূর্তে রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার ২৭২। তারমধ্যে শহরাঞ্চলেই আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি। গ্রামাঞ্চলে সেই সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি। ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্তে অবশ্য নড়েচড়ে বসেছে কলকাতা পুরসভা। ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্যকর্মীদের ২ মাস পর্যন্ত ছুটি বাতিল হয়েছে। শুরু হয়েছে ড্রোনে নজরদারি।
