চলতি বছর নভেম্বরের মাসের ২১ থেকে ২৩ তারিখে পশ্চিমবঙ্গে বসতে চলেছে বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলনের (বিজিবিএস) আসর। আর তার আগে নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে রাজ্যের শিল্পপতিদের নিয়ে বিজয় সম্মিলনীর আয়োজন করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্ন সূত্রে খবর, আগামী নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে এই সম্মিলনীর আয়োজনের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
তবে এ বার বিজয় সম্মিলনীর স্থান বদল করা হয়েছে বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। গত বছর পর্যন্ত এই সম্মিলনীর আয়োজন করা হত নিউটাউনের ইকো পার্কে। কিন্তু এ বার সেই আয়োজন করা হবে আলিপুরের মিউজিয়ামে। আলিপুরের জেল বারুইপুরে নিয়ে যাওয়ার পর সেখানে স্বাধীনতা লাভের ৭৫ বছর উপলক্ষে এই সংগ্রহশালাটি তৈরি করিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ঘটনাচক্রে এই সংগ্রহশালা তাঁর বাসভবনের কাছে। পাশাপাশি, মুখ্যমন্ত্রীর বিধানসভা কেন্দ্র ভবানীপুরের অন্তর্গত।
আরও পড়ুনঃ শুক্রে রেড রোডে কার্নিভাল, সেই উপলক্ষে বেশি রাত পর্যন্ত চলবে মেট্রো, বাস
বহু স্কুলকে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে তৈরি এই সংগ্রহশালায় শিক্ষামূলক ভ্রমণে নিয়ে যাওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিধায়কদেরও এটি দেখানো হয়েছিল। এ বার রাজ্যের শিল্পপতিদের এই সংগ্রহশালায় বিজয় সম্মেলনী উপলক্ষে আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।বিজিবিএস-এর আগে এই বিজয়ের সম্মেলনী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রাজ্য সরকারের কাছে। মুখ্যমন্ত্রী গত সেপ্টেম্বর মাসে স্পেন ও দুবাই গিয়েছিলেন। তাই এ বারের শিল্প সম্মেলনে সেই দেশের শিল্পপতিরা বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে আসতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দেখার, সফরে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গী রাজ্য বা দেশের শিল্পগোষ্ঠীগুলি পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কতটা আগ্রহ দেখায়।
বহু স্কুলকে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে তৈরি এই সংগ্রহশালায় শিক্ষামূলক ভ্রমণে নিয়ে যাওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিধায়কদেরও এটি দেখানো হয়েছিল। এ বার রাজ্যের শিল্পপতিদের এই সংগ্রহশালায় বিজয় সম্মেলনী উপলক্ষে আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।বিজিবিএস-এর আগে এই বিজয়ের সম্মেলনী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রাজ্য সরকারের কাছে। মুখ্যমন্ত্রী গত সেপ্টেম্বর মাসে স্পেন ও দুবাই গিয়েছিলেন। তাই এ বারের শিল্প সম্মেলনে সেই দেশের শিল্পপতিরা বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে আসতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দেখার, সফরে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গী রাজ্য বা দেশের শিল্পগোষ্ঠীগুলি পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কতটা আগ্রহ দেখায়।
তাই এ বারের শিল্প সম্মেলনে সেই দেশের শিল্পপতিরা বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে আসতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দেখার, সফরে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গী রাজ্য বা দেশের শিল্পগোষ্ঠীগুলি পশ্চিমবঙ্গে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কতটা আগ্রহ দেখায়।