আনিসের দেহ তুলতে এসে বিক্ষোভের মূখে পড়ে পিছু হটল সিট । আদালতের নির্দেশে আনিসের দেহ তুলতে এসে বিক্ষোভের মূখে পড়ে পিছু হটল সিট। আনিসের বাবার শরীর খারাপ থাকায় গতকাল রাতে সিট এর সদস্যদের সোমবার সকাল ১০টা নাগাদ দেহ তোলার আবেদন জানানো হয় আনিশের পরিবারের পক্ষ থেকে।
সেই আবেদন কেন মানা হলো না সেই প্রশ্ন তুলে এদিন ভোরবেলায় দেহ তুলতে আসা সরকারি আধিকারিকদের বিক্ষোভ দেখান এলাকার মানুষ। আনিসের দেহ তুলতে পৌনে পাঁচটা নাগাদ আমতার সারদা দক্ষিণ খাঁ-পাড়ায় এসে পৌঁছায় এস ডি পি ও এর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ। এসে পৌঁছায় দেহ কবর থেকে তোলার জন্যে প্রশিক্ষিত দল।
সেখানে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন এলাকার মানুষ। রাতের অন্ধকারে দেহ চুরি করতে এসেছে পুলিশ বলে অভিযোগ করেন আনিসের প্রতিবেশীরা। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের। কার্যত বিক্ষোভের মূখে পড়েই পিছু হটেন সরকারি আধিকারিকরা। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জানান, পরিবারের সহযোগিতা না পাওয়ার কারনেই এদিন দেহ তোলার কাজ বন্ধ রাখা হলো।
উল্লেখ্য, আনিসের দেহ তুলতে এসে বিক্ষোভের মূখে পড়ে পিছু হটল সিট । আদালতের নির্দেশে আনিসের দেহ তুলতে এসে বিক্ষোভের মূখে পড়ে পিছু হটল সিট। আনিসের বাবার শরীর খারাপ থাকায় গতকাল রাতে সিট এর সদস্যদের সোমবার সকাল ১০টা নাগাদ দেহ তোলার আবেদন জানানো হয় আনিসের পরিবারের পক্ষ থেকে।
আর ও পড়ুন ইউক্রেনে বাঙ্কারে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন ভারতীয় পড়ুয়ারা, বিপাকে বসিরহাটের অর্পণ
সেই আবেদন কেন মানা হলো না সেই প্রশ্ন তুলে এদিন ভোরবেলায় দেহ তুলতে আসা সরকারি আধিকারিকদের বিক্ষোভ দেখান এলাকার মানুষ। আনিসের দেহ তুলতে পৌনে পাঁচটা নাগাদ আমতার সারদা দক্ষিণ খাঁ-পাড়ায় এসে পৌঁছায় এস ডি পি ও এর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ। এসে পৌঁছায় দেহ কবর থেকে তোলার জন্যে প্রশিক্ষিত দল।
সেখানে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন এলাকার মানুষ। রাতের অন্ধকারে দেহ চুরি করতে এসেছে পুলিশ বলে অভিযোগ করেন আনিসের প্রতিবেশীরা। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের। কার্যত বিক্ষোভের মূখে পড়েই পিছু হটেন সরকারি আধিকারিকরা। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জানান, পরিবারের সহযোগিতা না পাওয়ার কারনেই এদিন দেহ তোলার কাজ বন্ধ রাখা হলো।
উল্লেখ্য, আনিসের দেহ তুলতে এসে বিক্ষোভের মূখে পড়ে পিছু হটল সিট । আদালতের নির্দেশে আনিসের দেহ তুলতে এসে বিক্ষোভের মূখে পড়ে পিছু হটল সিট। আনিসের বাবার শরীর খারাপ থাকায় গতকাল রাতে সিট এর সদস্যদের সোমবার সকাল ১০টা নাগাদ দেহ তোলার আবেদন জানানো হয় আনিশের পরিবারের পক্ষ থেকে।সেই আবেদন কেন মানা হলো না সেই প্রশ্ন তুলে এদিন ভোরবেলায় দেহ তুলতে আসা সরকারি আধিকারিকদের বিক্ষোভ দেখান এলাকার মানুষ। আনিসের দেহ তুলতে পৌনে পাঁচটা নাগাদ আমতার সারদা দক্ষিণ খাঁ-পাড়ায় এসে পৌঁছায় এস ডি পি ও এর নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ। এসে পৌঁছায় দেহ কবর থেকে তোলার জন্যে প্রশিক্ষিত দল।
সেখানে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন এলাকার মানুষ। রাতের অন্ধকারে দেহ চুরি করতে এসেছে পুলিশ বলে অভিযোগ করেন আনিসের প্রতিবেশীরা। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের। কার্যত বিক্ষোভের মূখে পড়েই পিছু হটেন সরকারি আধিকারিকরা। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জানান, পরিবারের সহযোগিতা না পাওয়ার কারনেই এদিন দেহ তোলার কাজ বন্ধ রাখা হলো।