*চাকরি দেওয়ার নাম করে ১৬ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে গণধোলাই তৃণমূল নেতা

*চাকরি দেওয়ার নাম করে ১৬ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে গণধোলাই তৃণমূল নেতা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

*চাকরি দেওয়ার নাম করে ১৬ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে গণধোলাই তৃণমূল নেতা। চাকরি দেওয়ার নাম করে ১৬ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে গণধোলাই দেওয়া হল তৃণমূল নেতাকে।শুধু তাই নয়,অভিযোগ,সেই টাকা চাইতেই পুতুল নেশা পারভীনকে মারধরের অভিযোগ উঠে।মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকার ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে।তাদের দাবি তাদেরকে টাকা ফেরত দিতে হবে,সাথে এক মহিলার গায়ে হাত তোলার জন্য ওই নেতার কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।যদিও অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার দাবি তিনি কোন টাকা নেননি। ওই মহিলা তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিতেন। এই সব কারণে প্রতিহিংসাবসত তাকে ফাঁসাচ্ছেন।

 

হরিশ্চন্দ্রপুর সদরের বাসিন্দা দুই বোন পুতুল নেশা পারভীন এবং হাজেরা খাতুনের অভিযোগ, বিধানসভা ভোটের আগে এই দুই বোনকে অঙ্গনওয়াড়িতে চাকরি দেওয়ার নাম করে বেশ কয়েক দফায় মোট ১৬ লক্ষ টাকা নেন মালদা জেলা তৃণমূলের জয় হিন্দ বাহিনীর জেলা সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম।তিনি বলে ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক রয়েছে। পনেরো দিনের মধ্যে হয়ে যাবে চাকরি। চাকরির আশায় নিজেদের শেষ সম্বল জমি বেঁচে এবং সঞ্চিত কিছু অর্থ থেকে ওই নেতাকে টাকা দিয়েছিল পিতৃহারা দুই বোন। কিন্তু চাকরি দূর অস্ত। দেড় বছরের বেশি সময় হয়ে গেলেও টাকা ফেরত পায়নি তারা।

 

চাইতে গেলে বারবার হুমকি দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার হরিশচন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালের কাছে আসেন জাহাঙ্গীর আলম। খবর পেয়েই তার কাছে টাকার জন্য যান পুতুল নেশা পারভীন। কিন্তু অভিযোগ সেই সময় তাকে গলা টিপে ধরে পেটে লাথি মারেন ওই তৃণমূল নেতা। প্রকাশ্য দিবালোকে এক মহিলাকে মারধর করতে দেখায় ছুটে আসে এলাকাবাসী। পাল্টা ওই নেতাকে গণপ্রহার দেয় এলাকাবাসী।

আরও পড়ুন – সুন্দরবন পরিদর্শন নিয়ে প্রচার চায়নি তৃণমূল 

ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে জাহাঙ্গীর আলমকে আটক করে নিয়ে যায়। এই মুহূর্তে হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীন হাসপাতালে চিকিৎসা করে হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন পুতুল নেশা পারভীন। তাদের দাবি তাদেরকে টাকা ফেরত দিতে হবে। সাথে এক মহিলার গায়ে হাত তোলার জন্য ওই নেতার কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন দুই বোন।যদিও অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার দাবি তিনি কোন টাকা নেননি। ওই মহিলা তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিতেন। এই সব কারণে প্রতিহিংসাবসত তাকে ফাঁসাচ্ছেন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top