জলের পাইপলাইন বসাতে গিয়ে ছুরির আঘাতে গুরতর আহত পুলিশ গাড়ি চালক সহ তিনজন, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

জলের পাইপলাইন বসাতে গিয়ে ছুরির আঘাতে গুরতর আহত পুলিশ গাড়ি চালক সহ তিনজন, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার। পানীয় জলের বসাতে গিয়ে ছুরি দিয়ে কোপানোয় আহত হল কুলতলি থানার পুলিশ গাড়ির চালক সহ তিনজন। দুইজন জনস্বাস্থ্য কারিগরী দপ্তরের শ্রমিক। অভিযোগ, বাঁশ দিয়ে মেরে তারপর ছুরি দিয়ে কোপায়। এর জেরে এলাকায় ব্যপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাটি ঘটে শনিবার দুপুরে কুলতলি থানার জালাবেড়িয়া ২ পঞ্চায়েতের পূর্ব গাবতলার ৩৬ নম্বর লাট মালপাড়া এলাকায়।

 

পুলিশ গাড়ির চালক অতনু গিরির বুকে ছুরি মারা হয়, একটি হাতের আঙুল কেটে যায়। নিরাপদ নস্কর ও ভগীরথ হালদারের পেটে, পিঠে, হাতে আঘাত লেগেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা আহতদের উদ্ধার করে জয়নগর- কুলতলি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখান থেকে পুলিশ গাড়ির চালককে বাইপাসের এক বেসরকারি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। নিরাপদ নস্করকে কলকাতার এস এস কে এম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভগীরথ হালদার কুলতলি-জয়নগর গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ অভিযুক্ত লক্ষ্মীন্দর মাঝিকে গ্রেপ্তার করেছে।

আরও পড়ুন – প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সদর দফতরেই বড়সড় কেলেঙ্কারি ফাঁস!

পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে খবর, ৩৬ নম্বর মণ্ডলের লাট এলাকায় এদিন সকাল জলের পাইপ বসানোর কাজ চলছিল। আহত ভগীরথ হালদার বলেন, লক্ষীন্দর হালদারের জায়গার উপর দিয়ে জলের পাইপ বসানো হচ্ছিল। সেই দেখে আচমকা লক্ষ্মীন্দর তেড়ে এসে আমাকে আক্রমন করে। প্রথমে বাঁশ দিয়ে মারে। তারপর পিঠে ছুরি দিয়ে কোপ দেয়। আমাকে বাঁচাতে এসে নিরাপদ নস্করও লক্ষীন্দরের ছুরির আঘাতে আহত হয়। পুলিশের গাড়ির চালক তাকে ধরতে গেলে তাঁর উপরেও আক্রমন করে লক্ষীন্দর। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত লক্ষীন্দর মানসিক ভাবে অসুস্থ।

 

উল্লেখ্য, জলের পাইপলাইন বসাতে গিয়ে ছুরির আঘাতে গুরতর আহত পুলিশ গাড়ি চালক সহ তিনজন, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার। পানীয় জলের বসাতে গিয়ে ছুরি দিয়ে কোপানোয় আহত হল কুলতলি থানার পুলিশ গাড়ির চালক সহ তিনজন। দুইজন জনস্বাস্থ্য কারিগরী দপ্তরের শ্রমিক। অভিযোগ, বাঁশ দিয়ে মেরে তারপর ছুরি দিয়ে কোপায়। এর জেরে এলাকায় ব্যপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাটি ঘটে শনিবার দুপুরে কুলতলি থানার জালাবেড়িয়া ২ পঞ্চায়েতের পূর্ব গাবতলার ৩৬ নম্বর লাট মালপাড়া এলাকায়।