গঙ্গার ভাঙ্গন রোধের কাজের তদারকি- মালদার ভূতনি চড়ে পৌছলেন রাজ্য সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা!

গঙ্গার ভাঙ্গন রোধের কাজের তদারকি- মালদার ভূতনি চড়ে পৌছলেন রাজ্য সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা!

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

গঙ্গার ভাঙ্গন রোধের কাজের তদারকি- মালদার ভূতনি চড়ে পৌছলেন রাজ্য সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা! মালদার মানিকচক ব্লকের ভুতনি চরের মানুষের প্রধান সমস্যা হল নদীর ভাঙ্গন।ফুলাহার ও গঙ্গা নদীর মাঝে অবস্থিত এই ভূতনি চর।কিন্তু দুই নদীর জন্য প্রতিবছরই একটু একটু করে ভিটেমাটি নদী গর্ভে বিলীন হচ্ছে। এদিকে, ভূতনীকেশবপুর, কালটোনটোলা এলাকায় বিগত বছরের বর্ষায় গঙ্গার দাপটে বাঁধ আগেই নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ।

 

তাই এই বছর বর্ষার আগেই ভাঙ্গন রোধ করতে ও ভাঙা বাঁধ এলাকার মেরামতিতে হাত লাগিয়েছে রাজ্য সেচ দপ্তর।জানা গিয়েছে, কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নদী তীরবর্তী এলাকায় বালির বস্তা দিয়ে কাজ চলছে। সেই কাজের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতেই বৃহস্পতিবার গোটা ভাঙ্গন রোধের কাজ পরিদর্শন করেন রাজ্য সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা বলে জানা গিয়েছে।

 

আর শুক্রবার মালদার ভূতনি চড়ে পৌছলেন রাজ্য সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা এবং তাদের সাথে বিহার রাজ্যের শেষ দপ্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন বলেও জানা গিয়েছে।সূত্রের খবর,আধিকারিকরা ভাঙ্গন কবলিত এলাকা ঘুরে দেখেন।এছাড়াও,তারা দ্রুত গতিতে কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। বর্ষার আগেই যেন দ্রুত কাজ করা সম্ভব তার নির্দেশিকাও দেন সেচ দপ্তর। এছাড়া,প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে যে, নদীপথে জেলার অন্যান্য ভাঙ্গন কবলিত এলাকার ঘুরে দেখবেন সেচ আধিকারিকরা।

আরও পড়ুন – করোনা পরিস্থিতিতে কি ভাবে হবে পুরীর রথযাত্রা?

উল্লেখ্য, মালদার মানিকচক ব্লকের ভুতনি চরের মানুষের প্রধান সমস্যা হল নদীর ভাঙ্গন।ফুলাহার ও গঙ্গা নদীর মাঝে অবস্থিত এই ভূতনি চর।কিন্তু দুই নদীর জন্য প্রতিবছরই একটু একটু করে ভিটেমাটি নদী গর্ভে বিলীন হচ্ছে। এদিকে, ভূতনীকেশবপুর, কালটোনটোলা এলাকায় বিগত বছরের বর্ষায় গঙ্গার দাপটে বাঁধ আগেই নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ।তাই এই বছর বর্ষার আগেই ভাঙ্গন রোধ করতে ও ভাঙা বাঁধ এলাকার মেরামতিতে হাত লাগিয়েছে রাজ্য সেচ দপ্তর।

 

জানা গিয়েছে, কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নদী তীরবর্তী এলাকায় বালির বস্তা দিয়ে কাজ চলছে। সেই কাজের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতেই বৃহস্পতিবার গোটা ভাঙ্গন রোধের কাজ পরিদর্শন করেন রাজ্য সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা বলে জানা গিয়েছে।আর শুক্রবার মালদার ভূতনি চড়ে পৌছলেন রাজ্য সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা এবং তাদের সাথে বিহার রাজ্যের শেষ দপ্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন বলেও জানা গিয়েছে।সূত্রের খবর,আধিকারিকরা ভাঙ্গন কবলিত এলাকা ঘুরে দেখেন।

 

এছাড়াও,তারা দ্রুত গতিতে কাজ সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। বর্ষার আগেই যেন দ্রুত কাজ করা সম্ভব তার নির্দেশিকাও দেন সেচ দপ্তর। এছাড়া,প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে যে, নদীপথে জেলার অন্যান্য ভাঙ্গন কবলিত এলাকার ঘুরে দেখবেন সেচ আধিকারিকরা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top