মাঁকড়ীয় আউট নিয়ে দুনিয়ার ক্রিকেট মহল দুইভাগে বিভক্ত। আবার মাঁকড়ীয় আউট, এ বার পাকিস্তানের বোলারের কাণ্ড দেখল ক্রিকেট বিশ্ব মাঁকড়ীয় আউট নিয়ে দুনিয়ার ক্রিকেট মহল দুইভাগে বিভক্ত। কেউ এটিকে অশোভন মনে করেন। কেউ বলেন আউট যখন আইন সম্মত তখন আউট করায় দোষ কি। তবে অনেকেই এখনো মনে করেন এই আউট ঠিক মানবিক নয়। পুরুষাকারও নয়। তাই এই ধরণের আউট হলেই সমালোচনা উঠবেই।
শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দাসুন শনাকাকে মাঁকড়ীয় আউট করেছিলেন মহম্মদ শামি। সেই সময় ৯৮ রানে ব্যাট করছিলেন তিনি। ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা সেই উইকেট ফিরিয়ে দেন। শতরান করেন শনাকা।আরও এক বার মাঁকড়ীয় আউট দেখল ক্রিকেট বিশ্ব। কিছু দিন আগে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দাসুন শনাকাকে মাঁকড়ীয় আউট করেছিলেন মহম্মদ শামি। সেই সময় ৯৮ রানে ব্যাট করছিলেন তিনি। ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা সেই উইকেট ফিরিয়ে দেন। শতরান করেন শনাকা। এ বার মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দেখা গেল মাঁকড়ীয় আউট।
আরও পড়ুন – গ্রাম বাংলার বুক থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ঢেঁকি
পাকিস্তান বনাম রোয়ান্ডার ম্যাচ ছিল। সেই ম্যাচে পাকিস্তানের বোলার জাইব উন নিসা মাঁকড়ীয় আউট করেন। রোয়ান্ডার শাকিলা নিয়োমুহোজাকে এই ভাবে আউট করেন তিনি। গত বছর অক্টোবর মাসে মাঁকড়ীয় আউটকে সাধারণ রান আউট হিসাবেই দেখছে আইসিসি। নিয়ম অনুযায়ী ক্রিকেটে এই ধরনের আউটে কোনও বাধা নেই। কিন্তু অনেক ক্রিকেটারই এই আউটের বিরুদ্ধে। ২০১৯ সালে আইপিএলে মাঁকড়ীয় আউট করেছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ইংল্যান্ডের জস বাটলারকে আউট করেছিলেন তিনি।
তার পর থেকেই এই আউট নিয়ে নানা বিতর্ক দেখা গিয়েছে। গত বছর ইংল্যান্ডে খেলতে গিয়েছিল ভারতের মহিলা দল। সেই সময় একটি ম্যাচে ভারতের দীপ্তি শর্মা এই ভাবে রান আউট করেছিলেন চার্লট ডিনকে। সেই নিয়ে যখন বিতর্ক হয়েছিল, তখন ভারতীয় দলের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর দীপ্তির পাশে ছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে, ক্রিকেটের নিয়ম মেনেই আউট করা হয়েছে। তাই এটাতে কোনও অন্যায় দেখছেন না তিনি।