এক ধাক্কায় নামছে ‘পাঠান’-এর টিকিটের দাম! কেন এই পদক্ষেপ আদিত্য চোপড়ার?

এক ধাক্কায় নামছে ‘পাঠান’-এর টিকিটের দাম! কেন এই পদক্ষেপ আদিত্য চোপড়ার? মুক্তির পরে প্রায় সপ্তাহভর বক্স অফিসে ‘পাঠান’ ঝড়। এই সময়ে ছবির টিকিটের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত যশরাজ ফিল্মসের। কেন?

 

কোভিড অতিমারি ও লকডাউনের পরে মন্দা কাটিয়ে বক্স অফিস চাঙ্গা করতে সক্ষম হয়েছে শাহরুখের ‘পাঠান’। ২৫ জানুয়ারি ছবি মুক্তির পরে প্রায় পেরিয়েছে প্রায় এক সপ্তাহ। বক্স অফিসের একের পর এক নজির গড়েছে শাহরুখ খানের ছবি ‘পাঠান’। নিজের তৈরি করা রেকর্ড নিজেই ভেঙেছেন বলিউডের ‘বাদশা’। ছবি মুক্তির ষষ্ঠ দিনে এসে টিকিটের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিলেন ছবির প্রযোজনা সংস্থা যশরাজ ফিল্মসের কর্ণধার আদিত্য চোপড়া। খবর, জায়গার উপর নির্ভর করে প্রায় ২৫% কমতে পারে টিকিটের দাম

 

কোভিড অতিমারি ও লকডাউনের পরে মন্দা কাটিয়ে বক্স অফিস চাঙ্গা করতে সক্ষম হয়েছে শাহরুখের ‘পাঠান’। ওটিটি প্ল্যাটফর্মের বৃত্ত থেকে বার করে সাধারণ মানুষকে আবার প্রেক্ষাগৃহে আনতে পেরেছেন প্রযোজক আদিত্য চোপড়া। তবে সপ্তাহান্তে ‘পাঠান’ নিয়ে উন্মাদনা জারি থাকলেও সপ্তাহের মাঝখানে কিছুটা থিতিয়ে এসেছে সেই প্রভাব। টিকিটের দাম কিছুটা কমিয়ে তা মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে রাখলে প্রেক্ষাগৃহের বাইরে ভিড় করবেন আরও বেশি সংখ্যক মানুষ। এ কথা মাথায় রেখেই টিকিটের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত যশরাজ ফিল্মসের।

 

মুক্তির পর থেকে গোটা দুনিয়ার বক্স অফিসে ‘পাঠান’ ঝড়। দেশ ও বিদেশ মিলিয়ে ইতিমধ্যেই ৫৫০ কোটি টাকার গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছে শাহরুখের ছবি। এখনও বড় পর্দায় শাহরুখের প্রত্যাবর্তন দেখতে প্রেক্ষাগৃহে লাইন পড়েছে আমজনতার। শোনা যাচ্ছে, সেই উন্মাদনাকে ধরে রাখতেই টিকিটের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত ওয়াইআরএফ কর্ণধার আদিত্য চোপড়ার।

 

আরও পড়ুন-  সাইবার অপরাধ রুখতে পড়ুয়াদের নিয়ে সচেতনতা শিবির

তবে সব জায়গায় সমান ভাবে কমবে না টিকিটের দাম। সব দিনের শোয়ের দামের মধ্যেও পার্থক্য থাকবে। জায়গা ও সেখানকার মানুষের চাহিদার উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হবে টিকিটের মূল্য, জানাচ্ছেন প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা। সপ্তাহের মাঝের দিন না সপ্তাহান্ত— টিকিটের দাম নির্ধারণ করার সময় মাথায় রাখা হবে সেই হিসাবও। খবর, সব দিক ভাবনাচিন্তা করে ১০% থেকে ৩০% পর্যন্ত কমানো হবে ‘পাঠান’-এর টিকিটের দাম। টিকিটের মূল্য কিছুটা কমে যাওয়ায় আরও বেশি সংখ্যায় দর্শক হলমুখী হবেন বলে আশা ছবির নির্মাতা ও প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের।