হিমেশ রেশমিয়ার ওপর মেজাজ হারালেন আশা ভোসলে কিন্তু কেন ?

হিমেশ রেশমিয়ার ওপর মেজাজ হারালেন আশা ভোসলে কিন্তু কেন ? সঙ্গীত পরিচালক তথা গায়ক হিমেশ রেশমিয়া যখন কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তখন সলমন খান একের পর এক কাজ অফার করেছিলেন তাঁকে। ১৯৯৮ সাল থেকে একে একে হিট গান তাঁর হাতেই তৈরি হতে শুরু করে। সলমন খানের সঙ্গে তাঁর সফর ভালই চলছিল। কথা ছিল হিমেশ রেশমিয়ার বাবা সলমন খানের সঙ্গে একটি ছবি বানাবেন। তবে সেই আশা পূরণ না হলেও, হঠাৎই একদিন হিমেশের কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে যান সলমন। তারপর থেকেই শুরু হয় জুটির কাজ। দর্শকদেরও ভাল লাগতে শুরু করে। তবে বিষয়টা পাল্টে যায় ২০০৫ সালে। যখন প্রথম হিমেশ রেশমিয়া গান শুরু করলেন। আশিক বানায়া আপনে ছবিতে ইমরান হাসমির কণ্ঠে তাঁকে গাইতে শোনা যায়। একের পর এক গান হিট হলেও কড়া ভাষায় সমালোচনাও শুরু হয়ে যায় সর্বত্র।

 

 

 

স্পষ্ট হিমেশের উদ্দেশে বার্তা দিয়েছিলেন আশা, ”এমন কথা কেউ বললে তাঁর গালে টেনে একটা চড় মারব”। আশা ভোসলে কথাটা কার উদ্দেশে বলেছিলেন, তা বুঝতে খুব একটা সময় লাগেনি কারও। যদিও এই মর্মে আর কোনও উত্তর দেননি হিমেশ রেশমিয়া। একটা সময়ের পর কমে যায় তাঁর গানের সংখ্যা। শ্রোতারাও মুখ ফিরিয়েছিলেন তাঁর থেকে। তবে বর্তমানে আবারও বেশ কিছু কাজ করছেন তিনি। একটি রিয়ালিটি শো-এর বিচারক এখন হিমেশ।

 

 

আরও পড়ুন –  সাংসদ কোটার টাকা নয়ছয়ের মামলায় কাঁথি থানায় হাজিরা শুভেন্দুর ভাই সৌমেন্দুর

 

 

হিমেশকে শুনতে হয় তিনি নাকি নাকে নাকে গান গাইছেন। এরপর থেকে ট্রোলিং হয়ে যায় তাঁর নিত্য সঙ্গী একপেশে গান গেয়ে সকলের মন জয় করতে চেষ্টা করলেও হিমেশ নিয়ে তখন অন্য সুরে কথা বলতে শুরু করেন ভক্তরা। সেই কথা হিমেশের কানে পৌঁছতেই তিনি বলেন, আর ডি বর্মনও নাকে নাকে গান করেন। ব্যাস, এতেই শুরু হয়ে যায় বচসা। কথা আশা ভোসলের কানে পৌঁছতে সময় লাগেনি। এরপরই আশা ভোসলে প্রতিবাদে মুখ খোলেন।