তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করে শিবের গাজন উপলক্ষে চলছে চড়ক ঘোরা। চড়ক দেখতে ভিড় দূর-দুরান্ত মানুষের।পুরুলিয়া ঝালদা থানার ডুড়গি গ্রামের এই শিবের গাজন একশো কুড়ি বছর ধরে হয়ে আসছে। স্বপ্নাদেশ পেয়ে ১২০ বছর আগে ডুড়গি গ্রামে শিব মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গ্রামের অন্নদাপ্রসাদ চট্টরাজ বলে জানালেন মন্দিরের পুরোহিত আরুনী চট্টরাজ।
প্রতিবছর বুদ্ধপূর্ণিমার দিন শিবের গাজন শুরু হয়ে তার পরের দিন অর্থাৎ আজ হয় চড়ক ঘোরা। এই গ্রামের শিব খুবই জাগ্রত। তাই শিবের পুজো দিতে ডুড়গি গ্রাম ছাড়াও আশেপাশের বহু গ্রাম এমনকি পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকেও বহু ভক্ত পুজো দিতে আসেন।আজ শিবের গাজন উপলক্ষে চলছে ভক্তা ঘোরা। নিজ নিজ ভক্তা মানত পূরণ করতে ভক্তা ঘোরেন। এটাই পরম্পরা।
তাই দূরদূরান্তের দর্শনার্থীরা ডুড়গি গ্রামের আকর্ষণীয় ভক্তা ঘোরা দেখতে ভিড় জমান। কোভিড বিধির কারণে দু’বছর ধরে বন্ধ ছিল চড়ক বা ভক্তা ঘোরা। নিয়ম অনুযায়ী হয়েছে শুধু শিবের পুজো।কিন্তু এবছর করোনা বিধি উঠে যাওয়ায় শিবের গাজন উপলক্ষে গতকাল থেকেই ডুড়গি গ্রামে উপস্থিত হয়েছেন বহু মানুষ।
আর ও পড়ুন অনলাইন পরীক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ আলিয়া ইউনিভার্সিটি পড়ুয়াদের
চড়ক উপলক্ষে আজও গ্রামে রয়েছে উৎসবের আবহ। সাথে বাড়তি পাওনা লোক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।তাই তীব্র দাবদাহের মাঝেও জমে উঠেছে পুরুলিয়ার ঝালদার ডুড়গি গ্রামের চড়ক পুজো।
উল্লেখ্য, তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করে শিবের গাজন উপলক্ষে চলছে চড়ক ঘোরা। চড়ক দেখতে ভিড় দূর-দুরান্ত মানুষের।পুরুলিয়া ঝালদা থানার ডুড়গি গ্রামের এই শিবের গাজন একশো কুড়ি বছর ধরে হয়ে আসছে। স্বপ্নাদেশ পেয়ে ১২০ বছর আগে ডুড়গি গ্রামে শিব মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গ্রামের অন্নদাপ্রসাদ চট্টরাজ বলে জানালেন মন্দিরের পুরোহিত আরুনী চট্টরাজ।
প্রতিবছর বুদ্ধপূর্ণিমার দিন শিবের গাজন শুরু হয়ে তার পরের দিন অর্থাৎ আজ হয় চড়ক ঘোরা। এই গ্রামের শিব খুবই জাগ্রত। তাই শিবের পুজো দিতে ডুড়গি গ্রাম ছাড়াও আশেপাশের বহু গ্রাম এমনকি পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকেও বহু ভক্ত পুজো দিতে আসেন।আজ শিবের গাজন উপলক্ষে চলছে ভক্তা ঘোরা। নিজ নিজ ভক্তা মানত পূরণ করতে ভক্তা ঘোরেন। এটাই পরম্পরা।
তাই দূরদূরান্তের দর্শনার্থীরা ডুড়গি গ্রামের আকর্ষণীয় ভক্তা ঘোরা দেখতে ভিড় জমান। কোভিড বিধির কারণে দু’বছর ধরে বন্ধ ছিল চড়ক বা ভক্তা ঘোরা। নিয়ম অনুযায়ী হয়েছে শুধু শিবের পুজো।কিন্তু এবছর করোনা বিধি উঠে যাওয়ায় শিবের গাজন উপলক্ষে গতকাল থেকেই ডুড়গি গ্রামে উপস্থিত হয়েছেন বহু মানুষ।