সম্পত্তির লোভে লোক লাগিয়ে দাদাকে খুন, গ্রেফতার ভাই

সম্পত্তির লোভে লোক লাগিয়ে দাদাকে খুন, গ্রেফতার ভাই। সম্পত্তির অংশীদারিত্ব নিয়ে মনকষাকষি। তার জেরে সুপারি কিলার দিয়ে দাদাকে খুন। পুলিশের জালে ধরা পড়ল ভাই। ঘটনাটি ঘটেছে শ্রীরামপুরের রাজ্যধরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত‌ এলাকায়। জানা গেছে, সুপারি কিলারের সাথে ২৫ হাজার টাকায় রফা হয়েছিল ভাইয়ের। এরপর দাদাকে শ্বাস রোধ করে মেরে পুকুরের জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।

 

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মৃতের নাম গৌতম দাস। শ্রীরামপুরের রাজ্যধরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে বাসিন্দা। তারা পাঁচ ভাই, এক বোন। তবে, এক ভাই এর মৃত্যু ঘটেছে। ভাইদের মধ্যে একমাত্র উজ্জ্বল দাস বিয়ে করেছেন। তিনি আলাদা থাকেন বাকি ভাই, বোন, ভগ্নিপতি এক বাড়িতে রয়েছেন। যাদের রয়েছে বহু টাকার সম্পত্তি ও জমি। সম্পত্তির লোভেই দাদাকে খুনের পরিকল্পনা ছিল উজ্জল দাসের। এরপর বুধবার রাতে গৌতম দাসের গলা টিপে হত্যা করে পুকুরের জলে ফেলে দেওয়া হয়। পরদিন মৃতদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয় মানুষেরা পুলিশে খবর দেন।

 

এরপর পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। ছোট ভাই উত্‍পল দাস দাদার মৃত্যুর অভিযোগে পুলিশের দ্বারস্থ হন। এরপর পুলিশ ঘটনার তদন্তে নামে। তদন্তে নেমে কৃষ্ণ সরকার নামে এক সন্দেহভাজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তাকে জেরা করে গ্রেফতার করা হয় উজ্জ্বল দাসকে। উজ্জ্বল দাসকে জেরা করতেই তিনি স্বীকার করেন সম্পত্তির লোভে তিনি দাদাকে হত্যা করিয়েছেন সুপারি কিলার দিয়ে। কৃষ্ণ সরকার হলো এই সুপারি কিলার। এই হত্যার পরিকল্পনায় ভগ্নিপতি বিজয় মণ্ডল জড়িত বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। আর এরপর থেকেই বিজয় মন্ডল বেপাত্তা। তাঁর খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।

 

উল্লেখ্য, সম্পত্তির অংশীদারিত্ব নিয়ে মনকষাকষি। তার জেরে সুপারি কিলার দিয়ে দাদাকে খুন। পুলিশের জালে ধরা পড়ল ভাই। ঘটনাটি ঘটেছে শ্রীরামপুরের রাজ্যধরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত‌ এলাকায়। জানা গেছে, সুপারি কিলারের সাথে ২৫ হাজার টাকায় রফা হয়েছিল ভাইয়ের। এরপর দাদাকে শ্বাস রোধ করে মেরে পুকুরের জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।

 

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মৃতের নাম গৌতম দাস। শ্রীরামপুরের রাজ্যধরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে বাসিন্দা। তারা পাঁচ ভাই, এক বোন। তবে, এক ভাই এর মৃত্যু ঘটেছে। ভাইদের মধ্যে একমাত্র উজ্জ্বল দাস বিয়ে করেছেন। তিনি আলাদা থাকেন বাকি ভাই, বোন, ভগ্নিপতি এক বাড়িতে রয়েছেন। যাদের রয়েছে বহু টাকার সম্পত্তি ও জমি। সম্পত্তির লোভেই দাদাকে খুনের পরিকল্পনা ছিল উজ্জল দাসের। এরপর বুধবার রাতে গৌতম দাসের গলা টিপে হত্যা করে পুকুরের জলে ফেলে দেওয়া হয়। পরদিন মৃতদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয় মানুষেরা পুলিশে খবর দেন। এরপর পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়।