কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যাযয়ের শশুরবাড়িতে সন্ধ্যে হতেই দুষ্কৃতীদের আড্ডা। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী গ্রাম পানিতর। আর এই পানিতর গ্রামে কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী গৌরী দেবী সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।দীর্ঘদিন তার শ্বশুরবাড়ি গৌরীদেবীর বাড়িতে থাকতেন।
সেই স্মৃতি বিজড়িত বাড়িতে রাজ্য সরকার থেকে হেরিটেজ ঘোষণা করার পর নতুনভাবে গৌরিদেবী বাড়ি সংস্কার করা হলেও এখনও অধরা পড়ে আছে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় স্ত্রী গৌরী দেবী বাড়ি।যে দালানে দুর্গাপূজা হত সেই দালানটা এখনো প্রায় ভগ্নদশা রাজ্য সরকার থেকে হেরিটেজ ঘোষণা করার পরেও এই দালানটিকে কোন সংরক্ষণ করা হয়নি।
কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এই বাড়িতে বসে একাধিক উপন্যাস লিখেছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে রাজ্য সরকার থেকে কোন দেখভাল করা হচ্ছে না।এলাকাবাসীর অভিযোগ গৌরীদেবীর বাড়িতে সন্ধ্যা হতেই চলছে দুষ্কৃতীদের আড্ডা। অন্ধকারাচ্ছন্ন পড়ে আছে এই বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্বশুরবাড়ি।লাইটপোস্ট থাকলেও জ্বলেনা আলো।ভারত-বাংলাদেশ পানিতরে সীমান্তে এই বাড়িটিতে একসময় সীমান্ত পেরিয়ে ওপার বাংলার মানুষজন দেখতে আসত এই গৌরী দেবীর বাড়ী।
আর ও পড়ুন ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ায় ৩টি বাংলাদেশি ট্রলারসহ ৮৮ জন মৎস্যজীবী গ্রেফতার
এখন সীমান্তে কঠোর পাহারায় আর দেখা যায় না ওপার বাংলার মানুষদের সব সময় আনাগোনা। এলাকাবাসীর দাবি করছে সরকার’ হেরিটেজ ঘোষণা করার পরেও কিছুটা কাজ হয়েছে। তারপরে কোনো কাজই হয়নি,অবিলম্বে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই শ্বশুরবাড়িতে সরকার পুনরায় নজরদারি করলে,এখানে পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠতে পারবে।বন্ধ হবে সন্ধ্যার পর দুষ্কৃতীদের আনাগোনা।
মাঝেমধ্যে রাজ্য ছাড়িয়ে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা এখানে দেখতে আসে।অন্যদিকে সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের যে পাঠাগারটি আছে সেই পাঠাগার বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্বশুরবাড়িতে করার দাবি জানাচ্ছে অন্যদিকে ICDS ছেলেমেয়েদের এখানে পড়াশোনার ব্যবস্থা করানো হোক।পানিতর গ্রাম বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী গৌরী দেবী বাড়িটি নতুন করে আবার সরকার দেখভাল করবে সে দিকে তাকিয়ে এলাকাবাসীরা।
উল্লেখ্য,কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যাযয়ের শশুরবাড়িতে সন্ধ্যে হতেই দুষ্কৃতীদের আড্ডা। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী গ্রাম পানিতর। আর এই পানিতর গ্রামে কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী গৌরী দেবী সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।দীর্ঘদিন তার শ্বশুরবাড়ি গৌরীদেবীর বাড়িতে থাকতেন।সেই স্মৃতি বিজড়িত বাড়িতে রাজ্য সরকার থেকে হেরিটেজ ঘোষণা করার পর নতুনভাবে গৌরিদেবী বাড়ি সংস্কার করা হলেও এখনও অধরা পড়ে আছে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় স্ত্রী গৌরী দেবী বাড়ি।যে দালানে দুর্গাপূজা হত সেই দালানটা এখনো প্রায় ভগ্নদশা রাজ্য সরকার থেকে হেরিটেজ ঘোষণা করার পরেও এই দালানটিকে কোন সংরক্ষণ করা হয়নি।কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এই বাড়িতে বসে একাধিক উপন্যাস লিখেছে।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে রাজ্য সরকার থেকে কোন দেখভাল করা হচ্ছে না।এলাকাবাসীর অভিযোগ গৌরীদেবীর বাড়িতে সন্ধ্যা হতেই চলছে দুষ্কৃতীদের আড্ডা। অন্ধকারাচ্ছন্ন পড়ে আছে এই বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্বশুরবাড়ি।লাইটপোস্ট থাকলেও জ্বলেনা আলো।ভারত-বাংলাদেশ পানিতরে সীমান্তে এই বাড়িটিতে একসময় সীমান্ত পেরিয়ে ওপার বাংলার মানুষজন দেখতে আসত এই গৌরী দেবীর বাড়ী।