খাস কোলকাতার অক্র্যোপলিস মলের কাছ থেকে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার. বুধবার কোলকাতার অক্র্যোপলিস মলের কাছ থেকে এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে কিছু দুষ্কৃতী।তারা নিজেদের কসবা থানার পুলিশ হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল।এরপরই ওই ব্যবসায়ীর পরিবারের সদস্যের কাছে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন করে অপহরণকারীরা। এদিকে পরিবার আর দেরী না করে কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করে।আর এই ভিযোগের পরেই সক্রিয় হয় কলকাতা পুলিস।
সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সকালে ওই অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার হন ও গ্রেফতার হয়েছে অভিযুক্ত ৭ জন। রাতভর তদন্ত করে বৃহস্পতিবার সকালে টালিগঞ্জ থেকে ওই ব্যাবসায়ীকে উদ্ধার করে লালবাজারের গুণ্ডাদমন শাখা ও কসবা থানার পুলিস বলে জানা গিয়েছে। গোপন আস্থানা থেকে সরানোর সময় টালিগঞ্জ থেকে অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করেছে পুলিস। অপহরণের কাজে লাগানো দুটি গাড়িকেও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।জানা গিয়েছে অপহৃত ব্যবসায়ীর নাম কুতুবউদ্দিন গাজী। কসবায় একটি অফিস আছে তার। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বসিরহাটের বাসিন্দা তিনি। বুধবার রাতের দিকে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন যায় পরিবারের কাছে। ফোনের ওপার থেকে পুলিসের পরিচয় দিয়েই মুক্তিপণ চায় দুষ্কৃতীরা। এরপরই থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার।
এই কেসটি হাতে নেন যুগ্ম কমিশনার অপরাধ মুরলীধর শর্মা।তিনি কসবা থানায় আসেন ও ক ঘন্টা বৈঠক সারেন।তারপরে উদ্ধার অপারেশন শুরু হয় লালবাজারের তরফ থেকে। কিন্তু সূত্রের খবরে আবার এও জানা গিয়েছে যে ঐতিহাসিক আমলের কয়েন বিক্রি নাম করে অনেক লোককে প্রতারণা করেছিল এই ব্যবসায়ী নিজেই।তাই সেই নিয়েও ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিস বলে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, খাস কোলকাতার অক্র্যোপলিস মলের কাছ থেকে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার. বুধবার কোলকাতার অক্র্যোপলিস মলের কাছ থেকে এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে কিছু দুষ্কৃতী।তারা নিজেদের কসবা থানার পুলিশ হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল।এরপরই ওই ব্যবসায়ীর পরিবারের সদস্যের কাছে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন করে অপহরণকারীরা। এদিকে পরিবার আর দেরী না করে কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করে।আর এই ভিযোগের পরেই সক্রিয় হয় কলকাতা পুলিস।