মা দুর্গার কাছে কী বর চাইবেন কুমার শানু? ছোটো বেলায় কেমন কেটেছে কুমার শানুর পুজোর দিনগুলো? গায়কের কথায়, ‘‘দারুণ! খুব আনন্দে কাটছে। অপেক্ষা করছি কবে পুজো আসবে। মুম্বইয়ে আসার পর থেকেই ইচ্ছে ছিল এখানে দুর্গা পুজো করব। আমার অনেক দিনের সেই স্বপ্ন এ বার পূরণ হবে।’’ “মা দুর্গার কাছে চাইব, আমি যেন আবার কুমার শানু হয়ে জন্মাতে পারি, গান শুনিয়ে আনন্দ দিতে পারি। আমার যেন অর্থের প্রতি কোনও লোভ না থাকে।
ক্যানিং ও দিল্লির দ্বারকায় বাচ্চাদের জন্য অনাথ আশ্রম আছে। মা যেন আমাকে ওদের পাশে থেকে সাহায্য করার ক্ষমতা দেন।’’ ছোটবেলা কেটেছে কলকাতায়। ‘‘সারা বছর পুজোর জন্য ভাঁড়ে পয়সা জমাতাম। সেই পয়সা পুজোয় খরচ করতাম। সারা রাত বন্ধুদের সঙ্গে, প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘোরা, ফুচকা খাওয়া। কী যে ভাল ছিল দিনগুলো!’’
আমার কাছে পুজো মানে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো। সারা রাত ঘুরে বেড়ানো। লাইন দিয়ে, হেঁটে হেঁটে ঠাকুর দেখা। বান্ধবী ছিল না। থাকলেও বাড়ি থেকে বেরনোর অনুমতি থাকত না। বাবা খুব রাগী ছিলেন। মাঝে মাঝেই পিঠে দুমদাম মার পড়ত। তবে পুজোর ক’টা দিন কোনও শাসন ছিল না। পরে তো মুম্বই চলে এলাম। তখন কলকাতার রাস্তায় পুজো মণ্ডপে আমার গান বাজত। নিজে শুনতে না পেলেও বন্ধুরা ফোন করে বলত। খুব ভাল লাগত।’’
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
উল্লেখ্য, ছোটো বেলায় কেমন কেটেছে কুমার শানুর পুজোর দিনগুলো? গায়কের কথায়, ‘‘দারুণ! খুব আনন্দে কাটছে। অপেক্ষা করছি কবে পুজো আসবে। মুম্বইয়ে আসার পর থেকেই ইচ্ছে ছিল এখানে দুর্গা পুজো করব। আমার অনেক দিনের সেই স্বপ্ন এ বার পূরণ হবে।’’ “মা দুর্গার কাছে চাইব, আমি যেন আবার কুমার শানু হয়ে জন্মাতে পারি, গান শুনিয়ে আনন্দ দিতে পারি। আমার যেন অর্থের প্রতি কোনও লোভ না থাকে।
ক্যানিং ও দিল্লির দ্বারকায় বাচ্চাদের জন্য অনাথ আশ্রম আছে। মা যেন আমাকে ওদের পাশে থেকে সাহায্য করার ক্ষমতা দেন।’’ ছোটবেলা কেটেছে কলকাতায়। ‘‘সারা বছর পুজোর জন্য ভাঁড়ে পয়সা জমাতাম। সেই পয়সা পুজোয় খরচ করতাম। সারা রাত বন্ধুদের সঙ্গে, প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘোরা, ফুচকা খাওয়া। কী যে ভাল ছিল দিনগুলো!’’
আমার কাছে পুজো মানে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো। সারা রাত ঘুরে বেড়ানো। লাইন দিয়ে, হেঁটে হেঁটে ঠাকুর দেখা। বান্ধবী ছিল না। থাকলেও বাড়ি থেকে বেরনোর অনুমতি থাকত না। বাবা খুব রাগী ছিলেন। মাঝে মাঝেই পিঠে দুমদাম মার পড়ত। তবে পুজোর ক’টা দিন কোনও শাসন ছিল না। পরে তো মুম্বই চলে এলাম। তখন কলকাতার রাস্তায় পুজো মণ্ডপে আমার গান বাজত। নিজে শুনতে না পেলেও বন্ধুরা ফোন করে বলত। খুব ভাল লাগত।’’