শেষ মুহূর্তে দেবীর অস্ত্র তৈরিতে ব্যাস্ত নবদ্বীপের কাঁসা-পেতল কারিগররা। সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। মৃৎশিল্পীরা ব্যাস্ত দুর্গাপ্রতিমা তৈরিতে। ঠিক তেমনই ঠাকুরের দশ হাতের অস্ত্র বানাতে ব্যাস্ত নবদ্বীপের পেতলের কারিগরেরা। নবদ্বীপের কাঁসা-পেতল পট্টিতে এই সময় গেলে শোনা যাবে হাতুড়ি ছেনির ঠুক ঠাক আওয়াজ। কারণ, সামনেই দুর্গাপুজো। পুজো উপলক্ষে পুজোর অস্ত্র সামগ্রী বানানোর কাজে ইতিমধ্যেই ব্যাস্ততা লক্ষ্য করা যায় নবদ্বীপের পেতলের কারিগরদের।
পুজো মণ্ডপে দেবী দশভুজার হাতে আমরা দেখতে পাই দশ ধরণের অস্ত্র। বিশেষত মহালয়ার দিনেই দেবী দুর্গার দশহাতে প্রদান করা হয় দশ ধরণের অস্ত্র। এই অস্ত্র বানানো হয় নদিয়া জেলার নবদ্বীপের কাঁসা-পেতল পট্টিতে।
বছরের বাদ বাকি দিনগুলি তারা পেতলের অন্যান্য জিনিস বানালেও, পুজোর আগে মা দুর্গার অস্ত্র বানানোই তাদের মূল কাজ। পূর্ব পুরুষদের আমলের ব্যাবসা এখনও ধরে রেখেছে নদিয়ার নবদ্বীপ থানা সংলগ্ন পেতলের অস্ত্র তৈরির কারিগরেরা। সারা বছর অন্যান্য কাজ থাকলেও পুজোর মরসুমে অস্ত্রের চাহিদা থাকে সবচাইতে বেশি। তাদের বানানো অস্ত্র শুধু থেমে থাকেনা জেলার মধ্যেই।
এই অস্ত্র যায় কলকাতার বিখ্যাত কুমোরটুলির মূর্তি তৈরি কারিগরদের হাতেও। এছাড়াও রাজ্যের বাইরে অসম, ত্রিপুরা এবং আগরতলাতেও তাদের অস্ত্র রপ্তানি হয়। তবে এ বছর বাইরে থেকে তেমন অর্ডার আসেনি বলেই জানালেন এক কারিগর। পুজো আর বেশিদিন নেই। আর তাই নাওয়া-খাওয়া ফেলে শেষ মুহূর্তে দেবী দুর্গার দশ হাতের অস্ত্র তৈরিতে ব্যস্ত নবদ্বীপের পেতল শিল্পীরা।
আরও পড়ুন – পাকা রাস্তা নির্মাণের বোর্ড থাকলেও আদৌতে তৈরী হয়নি রাস্তা, বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের
উল্লেখ্য, সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। মৃৎশিল্পীরা ব্যাস্ত দুর্গাপ্রতিমা তৈরিতে। ঠিক তেমনই ঠাকুরের দশ হাতের অস্ত্র বানাতে ব্যাস্ত নবদ্বীপের পেতলের কারিগরেরা। নবদ্বীপের কাঁসা-পেতল পট্টিতে এই সময় গেলে শোনা যাবে হাতুড়ি ছেনির ঠুক ঠাক আওয়াজ। কারণ, সামনেই দুর্গাপুজো। পুজো উপলক্ষে পুজোর অস্ত্র সামগ্রী বানানোর কাজে ইতিমধ্যেই ব্যাস্ততা লক্ষ্য করা যায় নবদ্বীপের পেতলের কারিগরদের। পুজো মণ্ডপে দেবী দশভুজার হাতে আমরা দেখতে পাই দশ ধরণের অস্ত্র। বিশেষত মহালয়ার দিনেই দেবী দুর্গার দশহাতে প্রদান করা হয় দশ ধরণের অস্ত্র।