দৈত্যাকার চমচমে মজেছে ধূপগুড়ি

দৈত্যাকার চমচমে মজেছে ধূপগুড়ি। বাঙালির সঙ্গে মিষ্টি সম্পর্ক সেই আদি-যুগের। মাছের ঝোল ভাত খাওয়ার পর রসগোল্লা বা চমচম খাওয়ার রীতি পশ্চিমবঙ্গে বেশ প্রচলিত। তার উপর কনকনে ঠান্ডায় মিষ্টির চাহিদা প্রতিবছর বৃদ্ধি পায়। জলপাইগুড়ির বেলাকোবার চমচমের বরাবর নাম রয়েছে তবে এবার বেলাকোবার চমচমকে টেক্কা দিতে পেল্লাই সাইজের চমচম বানিয়ে চমক দিল ধূপগুড়ির এক মিষ্টি ব্যবসায়ী। যা ইতিমধ্যেই ব্যাপক সাড়া ফেলেছে শহর ধূপগুড়িতে।

 

উত্তরবঙ্গের মানুষ তথা দক্ষিণবঙ্গের মানুষের সকলেই কাছেই চমচম মানেই বেলাকোবো বিখ্যাত। দীর্ঘদিন ধরেই বেলাকোবার চমচম সুনাম অর্জন করে আসছে। তবে এবার বেলাকোবার চমচমকে টেক্কা দিতে তৈরি ধূপগুড়ি। পেল্লাই সাইজের চমচম বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে ধূপগুড়ির শহরের চৌপতি এলাকার এক মিষ্টি ব্যবসায়ী। একেকটি চমচম বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা দামে। একটু ছোট সাইজের চমচম বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা করে।চমচমের সাইজও দৈত্যকার।

 

দেখতে অনেকটাই ইলিশ মাছের মতো।আর এই চমচম বিক্রিও হচ্ছে দেদার। এর আগে বাহুবলী সাইজের রসগোল্লা বানিয়ে চমক দিয়েছিল আরও এক ব্যবসায়ী। এবার শীতের বাজার কাঁপাচ্ছে পেল্লাই সাইজের চমচম।মিষ্টি ব্যবসায়ীর কথায়, আমরা সকলেই জানি চমচম মানেই বেলাকোবা চমচম বিখ্যাত।তাই এবার বেলাকোবার চমচমকে টেক্কা দিতেই পেল্লাই সাইজের চমচম বানানো হয়েছে। এর চাহিদাও ব্যাপক।প্রতিদিনই সবাই এর খোঁজ করছে।বড় সাইজেরটা ১০০ টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে।

আরোও পড়ুন –  মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এবার প্রবীণরা,নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর

উল্লেখ্য, দৈত্যাকার চমচমে মজেছে ধূপগুড়ি। বাঙালির সঙ্গে মিষ্টি সম্পর্ক সেই আদি-যুগের। মাছের ঝোল ভাত খাওয়ার পর রসগোল্লা বা চমচম খাওয়ার রীতি পশ্চিমবঙ্গে বেশ প্রচলিত। তার উপর কনকনে ঠান্ডায় মিষ্টির চাহিদা প্রতিবছর বৃদ্ধি পায়। জলপাইগুড়ির বেলাকোবার চমচমের বরাবর নাম রয়েছে তবে এবার বেলাকোবার চমচমকে টেক্কা দিতে পেল্লাই সাইজের চমচম বানিয়ে চমক দিল ধূপগুড়ির এক মিষ্টি ব্যবসায়ী। যা ইতিমধ্যেই ব্যাপক সাড়া ফেলেছে শহর ধূপগুড়িতে।