Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
সংসদ থেকে বহিষ্কৃত কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র । - Shine TV 24×7

সংসদ থেকে বহিষ্কৃত কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র ।

সংসদ থেকে বহিষ্কৃত কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র ।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ক্যাশ ফর কোয়েশ্চেনকাণ্ডে সংসদ থেকে বহিষ্কৃত কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র । লোকসভায় ধ্বনিভোটে পাস এথিক্স কমিটির সুপারিশ। সেই সুপারিশেই সিলমোহর দিলেন অধ্যক্ষ। এরপরেই মোদি সরকারকে আক্রমণ করেন কৃষ্ণনগরের বহিষ্কৃত তৃণমূল সাংসদ।মহুয়া মৈত্র বলেন, ‘আজ আমার সাংসদ পদ খারিজ, আমি নিশ্চিত কালই আমার বাড়িতে সিবিআই যাবে। আগামী ৬ মাস আমাকে হেনস্থা করবে। বিজেপি সাংসদ বলে রমেশ বিধুরির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অথচ আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হল। আদানিকে বাঁচাতে বিরোধীদের কণ্ঠস্বর দমানোর চেষ্টা।’

দুবাইয়ে প্রতিষ্ঠিত ব্য়বসায়ী দর্শন হিরানন্দানিকে, সাংসদ পোর্টালের লগ ইন পাসওয়ার্ড দেওয়ার অভিযোগও ওঠে মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে। যার প্রেক্ষিতে, সংবাদসংস্থা ANI জানিয়েছিল,জাতীয় লোকপালের সুপারিশ মতো মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে প্রাথমিক অনুসন্ধান শুরু করে CBI । যাবতীয় অভিযোগ উড়িয়ে মহুয়া মৈত্রর দাবি, মোদি সরকারের সঙ্গে শিল্পপতি গৌতম আদানির সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তোলার জন্যই, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে বিজেপি। বহিষ্কৃত হওয়ার আগে মহুয়ার সমর্থনে মুখ খুলেছিলেন মমতাও। বিজেপি মহুয়াকে সংসদ থেকে তাড়াতে চাইছে বলে অভিযোগ করেন। বলেছিলেন, ‘এরা এখন মহুয়াকেও তাড়িয়ে দেওয়া। তাতে ও আরও জনপ্রিয় হয়ে যাবে। যেটা এতদিন ভিতরে বলত, আগামী তিন মাস না হয় বাইরে বলবে। রোজ সাংবাদিক বৈঠক করে বলবে! কী যায় আসে! মূর্খ না হলে নির্বাচনের তিন মাস আগে কেউ এমন করে?’ মহুয়াকে নিয়ে মমতার এই উক্তিকে গুরুত্ব দিয়েই দেখছিল রাজনৈতিক মহল।

কিন্তু সম্প্রতি একে একে ফিরহাদ হাকিম, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মহুয়ার সমর্থনে এগিয়ে আসেন। সাংসদপদ নিয়ে টানাটানির মধ্যে কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়াকে নদিয়া জেলায় তৃণমূলের সভাপতির দায়িত্ব সঁপে দেওয়া হয়। তার পর এই প্রথম মহুয়ার সমর্থনে প্রকাশ্যে মুখ খুললেন মমতা। মহুয়া যদিও গোড়া থেকেই বলে আসছিলেন, দলনেত্রী থেকে তৃণমূলের সকলেই তাঁর পাশে ছিলেন। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বিজেপি বেছে বেছে বিরোধী শিবিরের নেতাদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছিলেন মমতা। বলেছিলেন, ‘কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি বিরোধী শিবিরের নেতাদের নিশানা করছে। কিন্তু ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর বিজেপি যখন থাকবে না, এদের কী হবে ? ক্ষমতায় বিজেপি-র মেয়াদ তো আর মাত্র তিন মাস।’

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top