কিশোরীর আত্মহত্যা

কিশোরীর আত্মহত্যা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

কিশোরীর আত্মহত্যা। মানসিক অবসাদে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী ১৭ বছরের কিশোরী। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর থানার রাজপুর পাড়া লেন এলাকার। মৃত ওই কিশোরীর নাম শ্রাবণী বিশ্বাস। জানা যায় বেশ কয়েক বছর ধরে শ্রাবণী বিশ্বাসের মা-বাবার সম্পর্ক খুব একটা ভালো ছিল না। প্রতিদিন ঝগড়া অশান্তি লেগেই থাকতো দুজনের মধ্যে।

 

সেই কারণেই শ্রাবণী বিশ্বাসের মামার বাড়ি তরফ থেকে শ্রাবণীকে নিজেদের কাছে রেখেছিল বিগত ছয় মাস ধরে। শ্রাবণীর বাবা এবং মাও শ্রাবণীর মামার বাড়িতেই পাশে ঘর করে থাকতেন। শ্রাবণীর মা কয়েক বছর ধরে কাজের উদ্দেশ্যে কলকাতায় থাকতেন। শ্রাবণীর মা এবং বাবার সঙ্গে ঝগড়া শক্তির কারণে কয়েক মাস আগে শ্রাবনীর বাবাও আত্মহত্যার চেষ্টা করে একাধিকবার। দিন কয়েক আগে শ্রাবণী এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানতে পারে তার মা নাকি আরেকটি বিয়ে করেছে। সেই কারণেই বেশ কয়েকদিন ধরে আরো মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন ওই কিশোরী।

 

গতকাল রাতে প্রতিদিনের মতোই রাত দশটা নাগাদ শ্রাবণীকে ঘর থেকে খাওয়ার জন্য ডাকতে গেলে কোন সারা শব্দ না পেয়ে ঘরে প্রবেশ করে দেখে শ্রাবণী ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। তড়িঘড়ি সকলে খবর পেয়ে শান্তিপুর থানায় খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীর দেহে উদ্ধার করে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে পাঠালে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে। আজ ওই কিশোরীর মৃতদেহ ময়না তদন্তর জন্য রানাঘাট মহাকুমা হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। এই ঘটনায় রীতিমতো শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা এলাকায়।

আরও পড়ুন – মাছ মাংসের চড়া দাম, তাই চাহিদা বেড়েছে ঝিনুকের

উল্লেখ্য, মানসিক অবসাদে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী ১৭ বছরের কিশোরী। ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর থানার রাজপুর পাড়া লেন এলাকার। মৃত ওই কিশোরীর নাম শ্রাবণী বিশ্বাস। জানা যায় বেশ কয়েক বছর ধরে শ্রাবণী বিশ্বাসের মা-বাবার সম্পর্ক খুব একটা ভালো ছিল না। প্রতিদিন ঝগড়া অশান্তি লেগেই থাকতো দুজনের মধ্যে। সেই কারণেই শ্রাবণী বিশ্বাসের মামার বাড়ি তরফ থেকে শ্রাবণীকে নিজেদের কাছে রেখেছিল বিগত ছয় মাস ধরে। শ্রাবণীর বাবা এবং মাও শ্রাবণীর মামার বাড়িতেই পাশে ঘর করে থাকতেন। শ্রাবণীর মা কয়েক বছর ধরে কাজের উদ্দেশ্যে কলকাতায় থাকতেন। শ্রাবণীর মা এবং বাবার সঙ্গে ঝগড়া শক্তির কারণে কয়েক মাস আগে শ্রাবনীর বাবাও আত্মহত্যার চেষ্টা করে একাধিকবার। কিশোরীর আত্মহত্যা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top